নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব বলেছেন, সাধারণ মানুষের জন্যই বিএনপির রাজনীতি। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছে ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করা।

তার এই অংশ হিসেবে আজকে মাদ্রাসার এতিম ছাত্র ও এলাকার সাধারণ মানুষকে নিয়ে আমাদের আজকের ইফতার মাহফিল আয়োজন করা হয়েছে। তার জন্য আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল নারায়গঞ্জ জেলা শাখার পক্ষ থেকে আজকে যারা আয়োজন করেছে তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। 

আসলে বিএনপি যারা করে তাদের মূল উদ্দেশ্যটা হলো এদেশের মানুষের কল্যাণে নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখা। কারণ আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান বলেছে সবার আগে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ। আমরা যারা নারায়ণগঞ্জে বসবাস করি আমাদের কাছে সবার আগে হলো নারায়ণগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের মানুষ। 

নারায়ণগঞ্জের মানুষের কল্যাণে আমাদেরকে নিয়োজিত রাখতে হবে তাদের বিপদ-আপদে আমাদেরকে পাশে থাকতে হবে এবং তাদের আশা আকাঙ্ক্ষা আমাদেরকে পূরণ করতে হবে। এমন একটি সুন্দর নারায়ণগঞ্জ তৈরি করতে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তার জন্য জাতীয়তাবাদী দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীদেরকে যার যার স্থান থেকে দলীয় নির্দেশনা মেনে দায়িত্ব পালন করতে হবে। 

বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় বৃহত্তর শিবু মার্কেট অঞ্চলের কুতুব আইল, কায়েমপুর, লামাপাড়া, লামাপাড়া, নয়ামাটি ও কুতুবপুর এলাকাবাসীর উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। 

শুক্রবার (১৪ মার্চ) জামিয়া আরবিয়া হাজী সাইজুদ্দীন মাদ্রাসা মাঠ মাদ্রাসার এতিমখানার ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে নিয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

তিনি বলেন, আর আপনারা সবাই জানেন দীর্ঘ শতটি বছর এদেশে একটি স্বৈরশাসক ছিল। তারা বাংলাদেশের মানুষকে যে রাজনীতি উপহার দিয়ে গেছে সেটা থেকে আমাদেরকে বেরিয়ে আসতে হবে। উপহার এই হিসাবে বললাম মানুষকে তার চরিত্রহীন করতে, মানুষকে জুলুমবাজ করতে, সরকারি যে অর্থ লুটেপুটে খাওয়ার যে ট্রেডিশনাল তারা তৈরি করেছিল সেটা থেকে বেরিয়ে আসা অনেক কঠিন কাজ।

সুতরাং এই অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে জাতীয়তাবাদী দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীদের কর্মকান্ডমের মাধ্যমে। তাহলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতি মানুষের যে আস্তা ছিল তা পরিপূর্ণ হবে। যারা এই এলাকার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপি যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ অন্যান্য সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রতি স্পষ্ট বার্তা আপনারা মনে করেন না যে আপনাদেরকে কেউ লক্ষ্য করছে না।

আপনাদেরকে কিন্তু এলাকার জনগণ অবশ্যই লক্ষ্য করছে কারণ আপনারা এই এলাকার বিএনপি প্রতিনিধি। আপনাদের কর্মকাণ্ডের উপরে কিন্তু বিএনপির ভাবমূর্তি নির্ভর করে। সুতরাং এমন কোন কর্মকান্ড নিজেরা তো করবেনই না কাউকে করতেও দিবেন না। আর যদি না পারেন তাহলে আপনাদেরকে জাতীয়তাবাদী দল করার কোন প্রয়োজন নাই।

আপনাদেরকে অবশ্যই অন্যের প্রতিবাদকারী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। মানুষের ভালোবাসা অর্জনের চেয়ে বিকল্প কোন রাস্তা নাই। সুতরাং বিনীয় হবেন মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করবেন মানুষের বিপদ আপদে তাদের পাশে থাকবে। সৎ কর্মকাণ্ড করবেন মানুষের সাথে মিশবেন। তাহলে নারায়ণগঞ্জের মানুষ আপনাদেরকে সম্মানের জায়গায় রাখবে। 

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ষড়যন্ত্র হচ্ছে । আমাদের নামে ও আমাদের জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও অংশের নেতাকর্মীদের নামে দেখা যাচচ্ছে যে ওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নামধারী মানুষ ফোন দিয়ে এমুক ভাই বলেছে বলে বিভিন্ন জায়গায় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মানুষের কাছে চাঁদা দাবি করছে জাতীয়তাবাদী দলের নাম ব্যবহার করে।

আজকে আমার নাম বলে এক ছেলে কয়েক জায়গায় বলেছে যে প্রোগ্রাম করবে এই বলে তার বিভিন্ন মানুষের কাছে টাকা চাচ্ছে। অথচ আমি এর কিছুই জানিনা। ৩-৪ জনের কাছে বলার পরে তারা আমার কাছে সরাসরি বলেছেন। পরে আমি খোঁজখবর ও ওই ছেলের মোবাইল নাম্বারের আইডিটি চেক করে দেখি ওই ছেলে ছাত্রলীগের কর্মী ছিল।

তাকে বারবার ফোন করা হয়েছে তখন তিনি ক্ষমা চেয়েছে এবং তিনি বলেছেন যে আমার মা অসুস্থ তার জন্য আমি এই কাজটি করতে বাধ্য হয়েছি। তখন আমি তাকে বলেছি তুমি এই ধরনের কোন অন্যায় অপকর্ম করো না আবার এমন এটা করা যাবে না।

যেহেতু সে তার অসুস্থ মায়ের নাম বলেছে তার জন্য তাকে আমরা বলেছি এরকম আর নাম বিক্রি করে যাবে না এটা অন্যায় তুমি আর এই ধরনের কোন কাজ করবা না। আমাকে বদনাম করেছে কিন্তু মার নাম বলাতে আমি তাকে মাফ করে দিলাম।

আর ভবিষ্যতে এ ধরনের কোন কর্মকাণ্ড কর না। সুতরাং এই ধরনের যারা ষড়যন্ত্রকারী এবং দুষ্কৃতকারী অন্যায়কারী সমাজে কিন্তু অনেক আছে। সুতরাং আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। এই ধরনের কোন ঘটনা আগামীতে ঘটে তলে অবশ্যই আমাদেরকে সাথে সাথে এটা জানাবেন।

এই ধরনের কোন অপকর্ম করার জাতীয়তাবাদী দলে কোন সুযোগ নাই। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি যুবদল ছাত্রদল স্বেচ্ছাসেবক দল মহিলা দল থেকে শুরু করে যত অঙ্গসংগঠন রয়েছে আমাদের যারা যেন মানুষের বিন্দু পরিমাণ কষ্ট না পায়। যদি কেউ এই ধরনের অপকর্মের সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করার কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। 

সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফের সভাপতিত্বে ও সরকারি তোলারাম কলেজ ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক মেহেদী হাসান শ্যামলের সঞ্চালনায় এবং বিশিষ্ট সমাজসেবক কবির হোসেন খোকান ও মহানগর তরুণ দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান রবিনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে দোয়া ও ইফতার মাহফিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা যুবদলের সদস্য সচিব সালাউদ্দিন রানা। এছাড়াও বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ এলাকার স্থানীয় মান্যগণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

কারখানার বর্জ্যে মরছে নদ

ডাইং কারখানার বর্জ্যে মরছে ব্রহ্মপুত্র নদ। প্রকাশ্যে এ দূষণ ঘটলেও দেখার কেউ নেই। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ ভুক্তভোগীদের। পরিবেশ কর্মকর্তা চাইছেন সুনির্দিষ্ট প্রমাণসহ অভিযোগ।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার ও নরসিংদী সদর উপজেলায় অন্তত ৬০টি ডাইং কারখানা ব্রহ্মপুত্র দূষণের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। নদের তীরে অবস্থিত এসব কারখানায় এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (ইটিপি) থাকলেও তারা বর্জ্য পরিশোধন না করেই প্রতিদিন নদে ফেলছে। এতে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন এ নদের সঙ্গে সম্পর্কিত মানুষজন।
অভিযোগ রয়েছে, নদের তীরে অবস্থিত কারখানাগুলো ইটিপি রাখলেও তারা বর্জ্য পরিশোধন না করেই নদে ফেলছে। অনেক কারখানায় ইটিপি থাকলেও খরচ কমাতে বেশির ভাগ সময় তা বন্ধ রাখা হয়। এ ছাড়া বেশকিছু কারখানার ইটিপি প্রয়োজনের তুলনায় ছোট হওয়ায় সঠিকভাবে বর্জ্য পরিশোধন করা সম্ভব হয় না।
পরিবেশ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, নরসিংদী সদর উপজেলায় রয়েছে ছোট-বড় ৫০টি ডাইং কারখানা। আড়াইহাজারে স্পিনিং মিলসহ ডাইং কারখানা রয়েছে অন্তত ১০টি। নরসিংদীর ডাইং কারখানাগুলোর মধ্যে পাঁচদোনা এলাকার আবদুল্লাহ ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ, বাঘহাটা এলাকার ফাইভ অ্যান্ড ফাইভ ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং, সাজেদা ডাইং, আনোয়ার ডাইং, শতরূপা ডাইং, রুকু ডাইং, মেসার্স একতা ডাইং, কুড়েরপাড় এলাকার ব্রাদার্স টেক্সটাইল, ইভা ডাইং, ভগীরথপুর এলাকার এম এমকে ডাইং, নীলা ডাইং, এইচ এম ডাইং, মা সখিনা টেক্সটাইল, মুক্তাদিন ডাইং, পাঁচদোনা এলাকার তানিয়া ডাইং, সান ফ্লাওয়ার টেক্সটাইল প্রভৃতি।
আড়াইহাজারের কয়েকটি কারখানা হলো– ভাই ভাই স্পিনিং মিলস, ছাবেদ আলী স্পিনিং মিল, রফিকুল ডাইং, দিপু ডাইং ও হাজী হাবিবুর ডাইং।
আড়াইহাজার পৌরসভার চামুরকান্দি এলাকার বাসিন্দা মিয়াজউদ্দিন মিয়া বলেন, দখল-দূষণে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে নদটি। দেশীয় জাতের মাছের অভয়াশ্রম এ নদ থেকে মাছ হারিয়ে গেছে।
আড়াইহাজারের বালিয়াপাড়া এলাকার ইসমাইল হোসেন জানান, রফিকুল ডাইংয়ের বর্জ্য সরাসরি নদীতে ফেলা হচ্ছে। এতে পানির রং কালচে হয়ে গেছে। একই অবস্থা অন্য কারখানাগুলোর। বর্জ্য নদে ফেলার বিষয়ে স্থানীয়রা কথা বলতে গিয়ে উল্টো কারখানা কর্তৃপক্ষের হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
রফিকুল ডাইংয়ের মালিক রফিকুল ইসলাম জানান, তাদের ইটিপি নেই। ডাইংয়ের পানি তারা নির্দিষ্ট পানির ট্যাংকে রাখেন, সরাসরি নদে ফেলেন না। ট্যাংকে জমানো পানি কোথায় ফেলেন জানতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি।
নরসিংদী সদর উপজেলার শিলমান্দী ইউনিয়নের গনেরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা মাহবুব হাসান শুভর ভাষ্য, কুড়েরপাড় এলাকার ডাইং কারখানাগুলোর রং মেশানো বর্জ্য পরিশোধন না করে ব্রহ্মপুত্রে ফেলায় নদটি এখন মৃতপ্রায়। দূষণের কারণে দুর্গন্ধে এর পারে দাঁড়ানো যায় না। স্থানীয়রা অনেকবার প্রতিবাদ করেও প্রতিকার পাননি বলে জানান তিনি।
গত ১৫ এপ্রিল শিলমান্দী ইউনিয়নের কুড়েরপাড় এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ইভা ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং লিমিটেড নামে একটি কারখানা থেকে বর্জ্য এসে পড়ছে নদের পানিতে। ভিডিও করতে দেখে কারখানা কর্তৃপক্ষ বর্জ্য ফেলা বন্ধ করে দেয়।
ইভা ডাইংয়ের ইটিপি ইনচার্জ রেজাউল করিম জানান, বিভিন্ন মহলের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে তারা প্রতিষ্ঠানটি চালাচ্ছেন। অনেক কারখানা সরাসরি নদে বর্জ্য ফেললেও তারা নদ দূষণ করেন না। 
একই এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ফাতেমা ডাইংসহ ব্রহ্মপুত্রের তীরে গড়ে ওঠা কারখানাগুলো থেকেও নদে বর্জ্য ফেলা হচ্ছে। কিন্তু এ নিয়ে এসব কারখানার কেউ কথা বলতে রাজি হননি।
নরসিংদী পরিবেশ অধিদপ্তরের উপসহকারী পরিচালক কামরুজ্জামান জানান, নদে বর্জ্য ফেলার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক তারেক বাবু জানান, ব্রহ্মপুত্রে নদে সরাসরি বর্জ্য ফেলছে ডাইংসহ যেসব কারখানা সেসবের অধিকাংশই নরসিংদী জেলার অন্তর্গত। তাই নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে নদ দূষণমুক্ত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
আড়াইহাজারের ইউএনও সাজ্জাত হোসেন বলেন, কখনও কখনও কিছু কারখানা বর্জ্য পরিশোধন না করেই নদে ছেড়ে দেয়। কোন কারখানা নদ দূষণ করছে, স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবেশবাদী সংগঠন তা জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিস চালু হচ্ছে ১০ মাস পর
  • অটোরিকশার ধাক্কায় ছিটকে বাসের নিচে, দুই বন্ধু নিহত
  • আজমির ওসমান বাহিনীর অন্যতম ক্যাডার মাসুম প্রকাশ্যে. আতঙ্ক
  • মে দিবসের সমাবেশকে সফল করতে মহানগর বিএনপির মতবিনিময় সভা 
  • নারায়ণগঞ্জে বালক (অনূর্ধ্ব-১৫) ফুটবল প্রতিযোগিতা ও প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
  • নারায়ণগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনিতে তরুণের মৃত্যু
  • নারায়ণগঞ্জের কদম রসুল সেতুর সংযোগ সড়কের প্রবেশমুখ পুনর্নির্ধারণের দাবিতে স্মারকলিপি
  • জেলা প্রশাসককে ২৪’র শহীদদের স্মারক দিল জামায়াত
  • কমিউনিষ্ট পার্টির হাফিজের বিরুদ্ধে ইসমাইলের সংবাদ সম্মেলন
  • কারখানার বর্জ্যে মরছে নদ