সুন্দর নারায়ণগঞ্জ গড়তে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে : রাজিব
Published: 14th, March 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব বলেছেন, সাধারণ মানুষের জন্যই বিএনপির রাজনীতি। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছে ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করা।
তার এই অংশ হিসেবে আজকে মাদ্রাসার এতিম ছাত্র ও এলাকার সাধারণ মানুষকে নিয়ে আমাদের আজকের ইফতার মাহফিল আয়োজন করা হয়েছে। তার জন্য আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল নারায়গঞ্জ জেলা শাখার পক্ষ থেকে আজকে যারা আয়োজন করেছে তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আসলে বিএনপি যারা করে তাদের মূল উদ্দেশ্যটা হলো এদেশের মানুষের কল্যাণে নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখা। কারণ আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান বলেছে সবার আগে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ। আমরা যারা নারায়ণগঞ্জে বসবাস করি আমাদের কাছে সবার আগে হলো নারায়ণগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের মানুষ।
নারায়ণগঞ্জের মানুষের কল্যাণে আমাদেরকে নিয়োজিত রাখতে হবে তাদের বিপদ-আপদে আমাদেরকে পাশে থাকতে হবে এবং তাদের আশা আকাঙ্ক্ষা আমাদেরকে পূরণ করতে হবে। এমন একটি সুন্দর নারায়ণগঞ্জ তৈরি করতে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তার জন্য জাতীয়তাবাদী দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীদেরকে যার যার স্থান থেকে দলীয় নির্দেশনা মেনে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় বৃহত্তর শিবু মার্কেট অঞ্চলের কুতুব আইল, কায়েমপুর, লামাপাড়া, লামাপাড়া, নয়ামাটি ও কুতুবপুর এলাকাবাসীর উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) জামিয়া আরবিয়া হাজী সাইজুদ্দীন মাদ্রাসা মাঠ মাদ্রাসার এতিমখানার ছাত্র ও সাধারণ মানুষকে নিয়ে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, আর আপনারা সবাই জানেন দীর্ঘ শতটি বছর এদেশে একটি স্বৈরশাসক ছিল। তারা বাংলাদেশের মানুষকে যে রাজনীতি উপহার দিয়ে গেছে সেটা থেকে আমাদেরকে বেরিয়ে আসতে হবে। উপহার এই হিসাবে বললাম মানুষকে তার চরিত্রহীন করতে, মানুষকে জুলুমবাজ করতে, সরকারি যে অর্থ লুটেপুটে খাওয়ার যে ট্রেডিশনাল তারা তৈরি করেছিল সেটা থেকে বেরিয়ে আসা অনেক কঠিন কাজ।
সুতরাং এই অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসতে জাতীয়তাবাদী দলের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীদের কর্মকান্ডমের মাধ্যমে। তাহলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতি মানুষের যে আস্তা ছিল তা পরিপূর্ণ হবে। যারা এই এলাকার নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপি যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ অন্যান্য সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রতি স্পষ্ট বার্তা আপনারা মনে করেন না যে আপনাদেরকে কেউ লক্ষ্য করছে না।
আপনাদেরকে কিন্তু এলাকার জনগণ অবশ্যই লক্ষ্য করছে কারণ আপনারা এই এলাকার বিএনপি প্রতিনিধি। আপনাদের কর্মকাণ্ডের উপরে কিন্তু বিএনপির ভাবমূর্তি নির্ভর করে। সুতরাং এমন কোন কর্মকান্ড নিজেরা তো করবেনই না কাউকে করতেও দিবেন না। আর যদি না পারেন তাহলে আপনাদেরকে জাতীয়তাবাদী দল করার কোন প্রয়োজন নাই।
আপনাদেরকে অবশ্যই অন্যের প্রতিবাদকারী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। মানুষের ভালোবাসা অর্জনের চেয়ে বিকল্প কোন রাস্তা নাই। সুতরাং বিনীয় হবেন মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করবেন মানুষের বিপদ আপদে তাদের পাশে থাকবে। সৎ কর্মকাণ্ড করবেন মানুষের সাথে মিশবেন। তাহলে নারায়ণগঞ্জের মানুষ আপনাদেরকে সম্মানের জায়গায় রাখবে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ষড়যন্ত্র হচ্ছে । আমাদের নামে ও আমাদের জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও অংশের নেতাকর্মীদের নামে দেখা যাচচ্ছে যে ওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নামধারী মানুষ ফোন দিয়ে এমুক ভাই বলেছে বলে বিভিন্ন জায়গায় ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মানুষের কাছে চাঁদা দাবি করছে জাতীয়তাবাদী দলের নাম ব্যবহার করে।
আজকে আমার নাম বলে এক ছেলে কয়েক জায়গায় বলেছে যে প্রোগ্রাম করবে এই বলে তার বিভিন্ন মানুষের কাছে টাকা চাচ্ছে। অথচ আমি এর কিছুই জানিনা। ৩-৪ জনের কাছে বলার পরে তারা আমার কাছে সরাসরি বলেছেন। পরে আমি খোঁজখবর ও ওই ছেলের মোবাইল নাম্বারের আইডিটি চেক করে দেখি ওই ছেলে ছাত্রলীগের কর্মী ছিল।
তাকে বারবার ফোন করা হয়েছে তখন তিনি ক্ষমা চেয়েছে এবং তিনি বলেছেন যে আমার মা অসুস্থ তার জন্য আমি এই কাজটি করতে বাধ্য হয়েছি। তখন আমি তাকে বলেছি তুমি এই ধরনের কোন অন্যায় অপকর্ম করো না আবার এমন এটা করা যাবে না।
যেহেতু সে তার অসুস্থ মায়ের নাম বলেছে তার জন্য তাকে আমরা বলেছি এরকম আর নাম বিক্রি করে যাবে না এটা অন্যায় তুমি আর এই ধরনের কোন কাজ করবা না। আমাকে বদনাম করেছে কিন্তু মার নাম বলাতে আমি তাকে মাফ করে দিলাম।
আর ভবিষ্যতে এ ধরনের কোন কর্মকাণ্ড কর না। সুতরাং এই ধরনের যারা ষড়যন্ত্রকারী এবং দুষ্কৃতকারী অন্যায়কারী সমাজে কিন্তু অনেক আছে। সুতরাং আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। এই ধরনের কোন ঘটনা আগামীতে ঘটে তলে অবশ্যই আমাদেরকে সাথে সাথে এটা জানাবেন।
এই ধরনের কোন অপকর্ম করার জাতীয়তাবাদী দলে কোন সুযোগ নাই। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি যুবদল ছাত্রদল স্বেচ্ছাসেবক দল মহিলা দল থেকে শুরু করে যত অঙ্গসংগঠন রয়েছে আমাদের যারা যেন মানুষের বিন্দু পরিমাণ কষ্ট না পায়। যদি কেউ এই ধরনের অপকর্মের সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করার কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
সাবেক ছাত্রনেতা আরিফুর রহমান আরিফের সভাপতিত্বে ও সরকারি তোলারাম কলেজ ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক মেহেদী হাসান শ্যামলের সঞ্চালনায় এবং বিশিষ্ট সমাজসেবক কবির হোসেন খোকান ও মহানগর তরুণ দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান রবিনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে দোয়া ও ইফতার মাহফিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা যুবদলের সদস্য সচিব সালাউদ্দিন রানা। এছাড়াও বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ এলাকার স্থানীয় মান্যগণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারের নিচে অবৈধ পাকিংয়ে তীব্র যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে
বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যানজট। এ যানজটের কারণে মাত্র ৫ মিনিটের রাস্তা পেরুতে সময় লেগে যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। ফলে প্রতিনিয়ত চরম বিপাকে পড়তে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসীকে।
নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক বিভাগ কিংবা সিটি কর্পোরেশন এ যানজট থেকে জেলাবাসীকে পরিত্রাণ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। ফলে দিন যতই বড়ছে ততই বাড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর দুর্ভোগ।
নারায়ণগঞ্জে এমন কোন সড়ক নাই সেই সড়কে যানজট নাই। মূল সড়ক থেকে শুরু করে অলি-গলি সব জায়গায়ই যানজট আর যানজট। তবে এ যানজটের পেছনে মূল সড়কের যানজটকেই দায়ি করছেন অনেকে।
তারা বলছেন, মূল সড়ক যদি যানজট মুক্ত থাকতো তাহলে এর আশেপাশের সড়কগুলো যানজটের সুষ্টি হতো না। মূল সড়কে তীব্র যানজটের কারণেই এর প্রভাব পড়ছে অন্য সড়কগুলোতেও।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বর্তমানে শহরের চাইতে চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে যানজট ভয়াবহ আকার ধারণে করেছে। এ সড়ক দিয়ে চলাচলের কথা শুনলেই মানুষ আতকে উঠে। কারণ, যানজটের মাত্র পনেরো মিনিটের রাস্তা পাড় হতে সময় লাগে ঘন্টার পর ঘন্টা।
এ রাস্তায় এ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীকেও যানজটে আটতে থাকতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা। একবার যানজটে আটকা পড়লেই দিন শেষ। কখন বাড়ী কিংবা অফিসে যাবেন তার কোন ঠিক নেই।
অনুসন্ধানে জানাগেছে, এ যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে পঞ্চবটি-মুক্তারপুর ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ। ফ্লাইওভারের কর্মযজ্ঞের ফলে যানবাহনগুলোকে একটু ধীর গতিতে যেতে হয়। ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
তবে এ যানজটের আরও একটি বড় কারণ চোঁখে পড়ে, আর তা হলো পঞ্চবটি এলাকায় ফ্লাইওভারের নিচে এবং চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কের দু’পাশে ট্রাক ও কভার্ডভ্যানগুলো অবৈধভাবে পাকিং করে রাখা।
এসব যানবাহনগুলো সড়কের দু’পাশে পার্কিং করে রাখার কারণে মূল সড়ক অনেকটাই সরো হয়ে যায়। ফলে এ সড়ক দিয়ে অন্যসব যানবাহনগুলো ঠিকমত চলাচল করতে পারে না। ফলে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
অথচ, পঞ্চবটির খুব কাছেই রয়েছে ট্রাক ও কভার্ডভ্যান স্ট্যান্ড। যানবাহনের চালকরা ওই স্ট্যান্ডে গাড়ী না রেখে সড়কের পাশে অবৈধভাবে বাঁকাত্যাঁড়া গাড়ীগুলো রাখছেন। এর ফলে যে, ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে এবং যানজটের কবলে পড়ে মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে, এ বিষয়ে যেন তাদের কোন মাথা ব্যথা নেই।
তাদের ভাব-নমুনা দেখা মনে হয় যে, তারাই যেন এ সড়কটির মূল মালিক। না পুলিশে তাদের কিছু বলে, না তারা জনগণের কোন কথা শোনে। তারা তাদের ইচ্ছেমত গাড়ীগুলো রেখে যানজটের সৃষ্টি করছেন।
চাষাঢ়া-পঞ্চবটি সড়কে চলাচল করা ভুক্তভোগী পথচারিরা বলছেন, এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করাটা বর্তমানে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এত ভয়াবহ যানজট আমরা কখনোই চোঁখে দেখিনি। পঞ্চবটি ফ্লাইওভারের নিচে যেভাবে ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো রাখা হয় পুরো সড়কটা তারা কিনে নিয়েছে। পুলিশও কিছু বলে না।
এছাড়া চাষাঢ়া থকে পঞ্চবটি পর্যন্ত পুরো সড়কে দু’পাশেই তারা গাড়ীগুলো রাখছেন। রাস্তাটি পাশে এমনিতেই জায়গা কম, আবার যদি তারা এভাবে গাড়ী রাখেন তাহলে যানজটের সৃষ্টিতো হবেই। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহল বলেন, আসলে নিতাইগঞ্জ এলাকা থেকে ট্রাক স্ট্যান্ডটি সরিয়ে নেয়ার জন্য সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আইভী একটি উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে পঞ্চবটি এলাকাতে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে একটি ট্রাক স্ট্যান্ড গড়ে তোলেন এবং সেখানে এ স্ট্যান্ডকে স্থানান্তর করেন। কিন্তু কোন লাভ হয়নি।
এখন তারা কিছু গাড়ী ওই স্ট্যান্ডে রাখে বাকি গাড়ীগুলো সড়ক দখল করে এলোপাথারিভাবে রাখে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলেও যেন কারো কোন কিছু বলার নেই। কারণ, এ সমস্যা নিয়ে বহুবার ডিসি-এসপির সাথে বসা হয়েছে, আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয় নাই।
তবে, ৫ আগস্টে দেশে একটি বড় পরিবর্তনের পর আশা করছিলাম এবার হয়তো এর একটা সুরাহা হবে। কিন্তু না। সড়ক দখল করে রাখা ট্রাক-কভার্ডভ্যানগুলো বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত তেমন কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে মানুষকে বাধ্য হয়েই যানজটের মত দুর্ভোগ দুর্দশাময় পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে পথ চলতে হচ্ছে।
তারা বলেন, আসলে দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য সেদিন ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এতবড় একটা পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো। কিন্তু দেশের মানুষ যদি সেই শান্তি শৃঙ্খলা ভোগই করতে না পারে, তাহলে এত প্রাণ দিয়ে কি লাভ হলো?
আমরা জানিন না, প্রশাসন আসলে কাদেরকে খুশি করাতে চাচ্ছেন? মুষ্টিম কিছু চালকদের জন্য হাজার হাজার মানুষের এ কষ্ট কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি করবো, তারা যেন খুব শীঘ্রই এ সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেয়। নারায়ণগঞ্জবাসীকে যেন কিছুটা স্বস্তি দেয়।
এ বিষয়ে টিআই করিম বলেন, ৫ আগস্টের পর নারায়ণগঞ্জে যানজটের যে ভয়াবহতা সৃষ্টি হয়েছিলো বর্তমানে তা কমে আসছে। আশাকরছি, আগামীতে পরিস্থিতি আরও ভালো হবে। পঞ্চবটি সড়কে ফ্লাইওভারের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। এজন্য এ রুটে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
এমতাবস্তায় যদি কোন চালক রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে গাড়ী পার্কিং করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা নেবো।