স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আমিরাবাদ প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষার্থীরা
Published: 15th, March 2025 GMT
বন্দরের ৪৪নং আমিরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টির চারি পাশ ময়লা আবর্জনার স্তুপে পরিনত হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বন্দরের বক্তারকান্দি এলাকায় ৪৪নং আমিরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টির চার পাশেই ময়লার স্তুপ।
সেই সাথে বালু ব্যবসায়ীদের বালু বাহী ট্রাক যাতায়তের ফলে ধুলাবালিতে স্কুলের শিক্ষার্থীরা রয়েছে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে।
এ বিদ্যালয়ে প্রায় ৪ শতাধিক শিক্ষার্থী স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষা গ্রহণ করছে। শুধু তাই নয়, স্কুলের পাশের সরকারি হালট সিটি করপোরেশনের পুকুর ভরাট করে দখল করে নিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়রা জানান, আকিজ কোম্পানী সরকারি হালট ও সিটি করপোরেশনের জলাশয় দখল ও ভরাট করে স্থানীয়দের পানি ব্যবহারের উৎস বন্ধ করে দিয়েছে।
যা নিয়ে এলাকাবাসী চরম ভোগান্তির মধ্যে রয়েছে। এদিকে আকিজের পাশাপাশি ব্যক্তিরাও দেয়াল দিয়ে সরকারি হালট দখর করে নিতে দেখা যায়। অপরদিকে স্কুলের প্রধান গেইট বন্ধ করে দিয়ে গলিতে গেইট খুলে শিক্ষার্থীদের যাতায়তের রাস্তা রাখা হয়। সে রাস্তার পাশে বিদ্যুৎ ঝুঁকি রয়েছে।
চরম ঝুঁকির মধ্যে ৪৪নং আমিরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বিদ্যালয়ে নেই খেরার মাঠ যতটুকু মাঠ রয়েছে তাও আবার মাঠের মধ্যে টয়লেট নির্মাণ করে দখল করায় শিক্ষার্থীরা খেরাধুলা থেকেও বঞ্চিত।
তবে স্বাস্থ্য ঝুঁিকেতে স্কুলের মোকলমতি শিক্ষার্থীরা। স্থানীয়রা দ্রুত এর প্রতিকার চান। এ ব্যপারে ২৪নং ওয়ার্ড সচিবকে ফোন করলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আম র ব দ সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
জাপানের রাস্তায় রাস্তায় ‘হিটেড বেঞ্চ’
জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।
হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে। এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী।
আরো পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা।
ঢাকা/লিপি