মন খারাপ যে কারোরই হতে পারে, সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। তবে মন খারাপ কখন বিষণ্নতার দিকে যাচ্ছে, তা বোঝাটা জরুরি। আর বিষণ্নতা কোনো লজ্জার বিষয় নয়। কারও ‘দোষ’ও নয়। এটি একটি মানসিক রোগ, যার আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত কার্যকর চিকিৎসা রয়েছে।

তবে আক্রান্ত অনেকে মনে করেন, বিষণ্নতা জিন–পরি বা কালোজাদুর মাধ্যমে হয়। এ ছাড়া অনেকে মনে করেন, প্রতিহিংসাবশত তাবিজ-কবজ করে কাউকে বিষণ্নতায় আক্রান্ত করা যায়। যদিও এসবের কোনো বাস্তব ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।

বিষণ্নতা প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় যেসব ওষুধ ব্যবহৃত হয়, অনেকে বলে থাকেন, সেগুলো মূলত ঘুমের ওষুধ, যা দীর্ঘদিন খেলে রোগী এই ওষুধে আসক্ত হয়ে পড়তে পারেন। এ ছাড়া কারও কারও কাছে শোনা যায়, বিষণ্নতার ওষুধে রোগীর লিভার, কিডনি ও হার্টের গুরুতর ক্ষতিসাধন করতে পারে—এগুলোও সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। বিষণ্নতার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধগুলো মূলত অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট গ্রুপের ওষুধ (টিসিএ, এসএসআরআই), বড় ধরনের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নির্দিষ্ট মাত্রায় দীর্ঘদিন যা সেবন করা যায়।

মন খারাপ মানেই বিষণ্নতা নয়.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিলো ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারের বিমা খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের প্রেরণ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।

কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ১ টাকা নগদ লভ্যাংশ পায়েছেন শেয়ারহোল্ডারা।

কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে তা অনুমোদন করা হয়।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ