সদর উপজেলার ফতুল্লায় বক্তাবলী ইউনিয়নে জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি’র উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২২ মার্চ) বিকেলে বক্তাবলী ইউনিয়নের প্রতাপনগর এলাকায় এই মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন। এছাড়া অন্যান্যদের ভেতর উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সদস্য সচিব তামীম আহমেদ, নারায়ণগঞ্জের সংগঠক তানজিম, জুবায়ের হোসেন তামজিদ, রাকিব হোসেন, ফয়সাল আহমেদ সহ স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিবর্গ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুল্লাহ আল আমিন বলেন, দেশের মানুষকে প্রতিনিধিত্ব করার মতো রাজনৈতিক দল বা পক্ষ বাংলাদেশে রয়েছে। সুতরাং ৫ আগস্ট বাংলাদেশের মানুষ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করেছে। আগামীতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও নির্বাচনে সেই আওয়ামী লীগের কোনো স্থান হবে না।’

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্বের ভেতরে অনৈক্য তৈরি হলে সেখানে অরাজনৈতিক শক্তিগুলো সুযোগসন্ধানী হয়ে ওঠে। এখন যে পরিবেশ, পরিস্থিতি রয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক ঐক্য থাকা জরুরী।

কারন বাংলাদেশে এখনো ফ্যাসিবাদী শক্তি ও তার দোসরেরা বিভিন্ন জায়গায় রয়ে গেছে। বাংলাদেশের নেতৃত্ব আগামী দিনে যার হাতেই যাক না কেন, একটি সুন্দর রাজনৈতিক ব্যবস্থা এদেশে প্রয়োজন।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ইফত র র জন ত ক

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ