গোপালগঞ্জে মধুমতি নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে পড়ে নিখোঁজ কলেজছাত্র আব্দুল করিম মুন্সীর (২২) মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে, দুপুরে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন তিনি।

আব্দুল করিম মুন্সী গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার সুলতালশাহী গ্রামের হাফিজুর মুন্সীর ছেলে এবং ঢাকার মীরপুরের ঢাকা মডেল কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন।

গোপালগঞ্জ সদর ফায়ার সার্ভিসের লিডার নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘‘মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে পড়ে কলেজছাত্র নিখোঁজের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। পরে মাদরীপুর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে খবর দেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৬টায় নিখোঁজ কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।’’

আরো পড়ুন:

বিছানায় পড়েছিল প্রবাসীর স্ত্রীর গলায় ওড়না পেঁচানো লাশ

নি‌খোঁজের ৩ দিন পর পদ্মায় মিলল কি‌শো‌রের লাশ

মৃতের বাবা হাফিজুর মুন্সী জানান, ঈদের ছুটিতে বাড়িতে বেড়াতে আসেন আব্দুল করিম। মঙ্গলবার দুপুরে নৌকায় করে মধুমতি নদীতে মাছ ধরতে যান চার বন্ধু। এ সময় জালে জড়িয়ে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হন আব্দুল করিম।

ঢাকা/বাদল/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ