প্রিমিয়ার লিগে চারে থাকা নিয়ে পাঁচ দলের লড়াই
Published: 5th, April 2025 GMT
লিভারপুল ক্রমেই ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আর্সেনালের সঙ্গেই তাদের পয়েন্টের ব্যবধান ১২। তাই প্রিমিয়ার লিগে শীর্ষ দুটি স্থান অনেকটা নির্ধারিতই হয়ে গেছে। এখন লড়াই চলছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের যোগ্যতা অর্জন নিয়ে।
প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ চার দল খেলে ইউরোপের সবচেয়ে মর্যাদার এ টুর্নামেন্টে। ৩০ ম্যাচে ৫৭ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থান প্রায় পাকা করে ফেলেছে নটিংহাম ফরেস্ট। লড়াইটা চলছে মূলত চতুর্থ স্থান নিয়ে। বৃহস্পতিবার রাতে টটেনহামকে ১-০ গোলে হারিয়ে সে লড়াইয়ে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে চেলসি।
স্টামফোর্ড ব্রিজে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে চেলসির পক্ষে জয়সূচক গোলটি করেন এনজো ফার্নান্দেজ। বাঁ প্রান্ত থেকে কোল পালমারের ক্রসে হেড করে টটেনহামের জালে বল পাঠান এ আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার। এ জয়ে ৩০ ম্যাচে ৫২ পয়েন্ট নিয়ে চারে উঠে এসেছে চেলসি। সমান ম্যাচে তাদের চেয়ে ১ পয়েন্ট পিছিয়ে পঞ্চম স্থানে ম্যানচেস্টার সিটি।
২৯ ম্যাচে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে নিউক্যাসল আছে ষষ্ঠ স্থানে। আগামী ম্যাচে লিস্টার সিটিকে হারাতে পারলে চেলসিকে হটিয়ে চারের দখল নেবে নিউক্যাসল। অ্যাস্টন ভিলা ৪৮ ও ব্রাইটন ৪৭ পয়েন্ট নিয়ে তাদের পেছনে নিঃশ্বাস ফেলছে। পয়েন্ট টেবিলই বলে দিচ্ছে, লিগের বাকি সময়টা চতুর্থ স্থান নিয়ে জোর লড়াই চলবে।
তবে চতুর্থ স্থান দখলের লড়াইয়ে আরেকটু হলেই পা ফসকে যাচ্ছিল চেলসির। আর এটা হতে যাচ্ছিল কোচ এনজো মারেস্কার ভুলে। নির্ধারিত ৯০ মিনিট পার হতেই আক্রমণভাগের দুই সেনানি পালমার ও ফার্নান্দেজকে উঠিয়ে দুই ডিফেন্ডার নামান চেলসি কোচ। তাঁর উদ্দেশ্যটা ছিল পরিষ্কার, গোল হজম না করা। কিন্তু তিনি যখন দেখলেন ১২ মিনিট যোগ করা হয়েছে, তখনই অস্বস্তিতে ভুগতে থাকেন মারেস্কা।
ফরোয়ার্ড ও প্লেমেকারকে তুলে নেওয়ায় খেলা একমুখী হয়ে পড়ে। ম্যাচের পর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে নিজের ভুল মেনে নেন চেলসি কোচ, ‘প্রথমার্ধে আমরা যথেষ্ট সুযোগ তৈরি করেও কাজে লাগাতে পারিনি। দ্বিতীয়ার্ধে ওই ভুলের পর.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: চ লস
এছাড়াও পড়ুন:
একটি গাছ কাটলে তার বদলে অন্তত ১০টি গাছ লাগাতে হবে : হোসাইন
পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন বলেছেন, গাছ আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে। আমরা যদি বৃক্ষনিধন না করি তাহলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ আমরা নিঃশেষ করতে পারবো।
কোনো উন্নয়ন কাজের জন্য আমরা যদি একটি গাছও কাটি তার বদলে অন্তত ১০টি গাছ লাগাতে হবে।তখনই পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা যাবে।
ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য যদি সুন্দর একটি পরিবেশ আমরা তৈরি করে দিতে পারি, তখনই দেশ ও জাতির প্রতি আমাদের যে দায়বদ্ধতা রয়েছে তা রক্ষা করতে পারবো।
বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুরে সোনারগাঁ পৌরসভায় অবস্থিত পানাম সিটি হাইস্কুলে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে শতাধিক শিক্ষার্থীর মাঝে "বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ি, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করি” এই স্লোগানকে সামনে রেখে পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটি ও বিসমিল্লাহ এনএম জুলফিকার ফাউন্ডেশন একটি স্বেচ্ছাসেবী ও পরিবেশবাদি সংগঠন, চারাগাছ বিতরণ অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন,“গাছ আমাদের পরম বন্ধু।
এটি শুধু অক্সিজেনই সরবরাহ করে না, বরং ফল, ঔষধি উপাদান ও জ্বালানি কাঠসহ মানুষের নানাবিধ প্রয়োজন মেটায়। পরিবেশ রক্ষায় গাছ লাগানোর কোনো বিকল্প নেই।”
অনুষ্ঠানে পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন ও সোসাইটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পানাম সিটি হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. সালাহউদ্দিন।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব মীযানুর রহমান, প্রতিবন্ধী শিশু ও যুব কল্যাণ পরিষদের চেয়ারম্যান সরদার এম. এ. মহিন, বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষীকা।