অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেছে বিএনপির প্রতিনিধিদল।

বৈঠক ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান। আজ বুধবার বেলা ১২টা ২৩ মিনিটের দিকে তিনি প্রথম আলোকে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নিচ্ছে।

এর আগে আজ বেলা সাড়ে এগারোটা থেকে সোয়া বারোটা মধ্যে আলাদা আলাদাভাবে বিএনপির প্রতিনিধি দলটির সদস্যরা যমুনায় প্রবেশ করেন।

বেলা সাড়ে এগারোটায় যমুনায় পৌঁছান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। পরে সেখানে আসেন দলটির স্থায়ী কমিটির আরক সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। এরপর তাঁরা যমুনায় প্রবেশ করেন। বেলা পৌনে বারোটায় যমুনায় প্রবেশ করেন বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান। এরপর উপস্থিত হন দলটির নেতা জমির উদ্দিন সরকার।

বেলা বারোটায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ও যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদ একসঙ্গে যমুনায় প্রবেশ করেন। সবশেষ আসেন দলটির নেতা আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

আরও পড়ুনশুধু নির্বাচন নয়, আরও অনেক বিষয়ে কথা বলবে বিএনপি ৬ ঘণ্টা আগে

এছাড়া সরকারের বেশ কয়েকজন উপদেষ্টার গাড়ি যমুনায় প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে দলটির নেতারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুনির্দিষ্ট করে জানতে চাইবেন কবে নাগাদ নির্বাচন হবে এবং নির্বাচনের রোডম্যাপ বা পথনকশা কবে ঘোষণা করা হবে। উপদেষ্টার বক্তব্যে সন্তুষ্ট হতে না পারলে বিএনপি যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের নিয়ে আবার মাঠের কর্মসূচিতে যেতে পারে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন উপদ ষ ট উপদ ষ ট র ব এনপ র ন ব এনপ সদস য দলট র

এছাড়াও পড়ুন:

মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা

সুনামগঞ্জে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় এক কৃষকের মরিচখেতে একটি তাজা গ্রেনেড পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করেছে।

পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের চালবন গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান তাঁর মরিচখেতে গিয়ে মাটি খোঁড়ার সময় ওই গ্রেনেড পান। বিষয়টি জানাজানি হলে উৎসুক লোকজন সেখানে ভিড় করেন। এরপর বিষয়টি বিশ্বম্ভরপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়।

বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মখলিছুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রেনেড সাদৃশ্য ওই বস্তু দেখতে পায়। এরপর সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় থাকা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ঘটনাটি জানানো হয়। আজ দুপুরে সেখান থেকে লেফটেন্যান্ট আল হোসাইনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল এসে প্রথমে এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। পরে সেটি নিষ্ক্রিয় করার উদ্যোগ নেন তাঁরা। নিষ্ক্রিয় করার সময় গ্রেনেডটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। চারপাশের মাটি গর্ত হয়ে যায়।

সেনা কর্মকর্তা আল হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, গ্রেনেডটি বিশ্বযুদ্ধ কিংবা মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কোনোভাবে আসতে পারে। এটি মাটির নিচে ১০০ বছরের কমবেশি সময়ে সক্রিয় থাকে। তিনি আরও বলেন, এলাকাবাসীর উচিত ছিল আগেই বিষয়টি সেনাবাহিনীকে জানানো। এটি বিস্ফোরিত হলে জানমালের অনেক ক্ষতি হতে পারত।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পানিতে ভাসছিল ২২ দিনের শিশুর মৃতদেহ, ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন মা
  • বাঁধন কাঁদলেন, কিন্তু কেন...
  • মামাত বোনকে ধর্ষণ-হত্যা করে নিখোঁজের গল্প সাজায় নয়ন: পুলিশ
  • আমাদের যত ঘুঘু 
  • বাউন্ডারি সীমানায় ক্যাচের নিয়ম পাল্টাচ্ছে এমসিসি
  • কমিটি নেই, সবাই নেতা
  • কোরবানির গরু কেনার আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নিতে ব্যবসায়ী জাকিরকে হত্যা করা হয়
  • শ্রীলঙ্কা পৌঁছেছেন মিরাজ-শান্তরা
  • পটুয়াখালীতে সৎমা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
  • মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা