Prothomalo:
2025-05-01@05:24:18 GMT

মুচমুচে কলমির রেসিপি

Published: 17th, April 2025 GMT

উপকরণ

কলমির শাক ১ আঁটি, ময়দা আধা কাপ, কর্ন ফ্লাওয়ার আধা কাপ, বেকিং পাউডার ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচের ৩ ভাগের ১ ভাগ, গোলমরিচ গুঁড়ো স্বাদমতো, লবণ স্বাদমতো, বরফ ঠান্ডা পানি ১ কাপ, তেল ভাজার জন্য (ডুবো তেলে ভাজতে হবে)।

ডিপিং সস তৈরির উপকরণ

সয়াসস সিকি কাপ, লেবুর রস ১ কাপের ৩ ভাগের ১ ভাগ, তিলের তেল ২ চা-চামচ, চিলি ফ্লেক্স সিকি চা-চামচ, চিনি স্বাদমতো (অল্প)।

আরও পড়ুনগরুর মাংসে পুঁইশাকের রেসিপি১৫ এপ্রিল ২০২৫প্রণালি

মোটা ডাঁটা বাদ দিয়ে কলমির শাকের পাতা আর পাতার সঙ্গের ডাঁটা বেছে নিয়ে ভালো করে ধুয়েমুছে নিতে হবে। তেল বাদে বাকি সব উপকরণ দিয়ে মসৃণ গোলা তৈরি করে গরম ডুবোতেলে সোনালি করে ভেজে কিচেন টিস্যুতে তুলে নিন। ডিপিং সসের উপকরণগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে ছোট পরিবেশন পাত্রে ঢেলে গরম মুচমুচে কলমির সঙ্গে পরিবেশন করুন।

আরও পড়ুন৩ উপকরণে মাত্র ১ মিনিটে চকো স্মুদি বানানোর রেসিপি১৬ এপ্রিল ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা

মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।

সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।

ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।

এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।

আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আহারে চার পদ
  • মাটির গুণগত বৃদ্ধিতে ‘বিনা বায়োচার’ উদ্ভাবন
  • সুন্দর ভবনে পরিত্যক্ত কক্ষ, কমেছে শিক্ষার্থী, ঢিমেতালে চলে কার্যক্রম
  • ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা