নেটফ্লিক্সের এই সিরিজে নতুন কী আছে
Published: 18th, April 2025 GMT
প্রযুক্তির ছায়া যখন আমাদের জীবন গ্রাস করছে, তখন সিজন-৭–এ নতুন ঝলক নিয়ে ফিরে এসেছে ‘ব্ল্যাক মিরর’। আগের সিজনগুলোর তুলনায় এবারের গল্পগুলো যতটা প্রযুক্তিনির্ভর, ততটাই মানবিক। এই ভারসাম্য রাখতে গিয়ে সিরিজটির স্রষ্টা চার্লি ব্রুকার ছয়টি এপিসোড যেভাবে সাজিয়েছেন, সেগুলোর মধ্যে দুটির গল্প অনেকটা ‘মাথার ওপর দিয়ে যাওয়ার’ মতো মনে হয়েছে। সবচেয়ে বেশি হতাশ করেছে সিজন-৪-এ জনপ্রিয়তা পাওয়া ‘ইউএসএস ক্যালিস্টার: ইনটু ইনফিনিটি’র সিকুয়েল। বাকি চার পর্বের গল্প, শেষে কী হয়, তা দেখার কৌতূহল তৈরিতে উল্লেখযোগ্যভাবে সফল।
নতুন মৌসুমের শুরুতেই একটি সুখী জীবনের ‘ডিস্টোফিয়া’ বা অন্ধকার ভবিষ্যৎ দেখায় প্রথম এপিসোড—‘কমন পিপল’। যেখানে ক্রিস ও’ডাউড ও রাশিদা জোন্স অভিনয় করেছেন নিম্নমধ্যবিত্ত দম্পতির ভূমিকায়, যাঁদের ঘরে অর্থের চেয়ে ভালোবাসাটাই বেশি। একসময় রাশিদার মস্তিষ্কে টিউমার ধরা পড়ে, যেটির সমাধান নিয়ে হাজির হয় রিভারমাইন্ড নামের একটি প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান। রাশিদার মস্তিষ্ক, স্মৃতিকে একটি ক্লাউড সার্ভারে স্থানান্তর করা হয়, যেটি মাসিক সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে চলে।
‘ব্ল্যাক মিরর: সিজন-৭’–এর দৃশ্য। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিলো ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজারের বিমা খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের প্রেরণ করা হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। ফলে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ১ টাকা নগদ লভ্যাংশ পায়েছেন শেয়ারহোল্ডারা।
কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে তা অনুমোদন করা হয়।
ঢাকা/এনটি/ইভা