কোপা দেল রে’র ফাইনাল সামনে রেখে বড় দারুণ এক খবর পেল বার্সেলোনা। ২১৫ দিন পর ইনজুরি কাটিয়ে স্কোয়াডে ফিরেছেন দলের অধিনায়ক ও প্রধান গোলরক্ষক মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগান। হাঁটুর অস্ত্রোপচার ও দীর্ঘ পুনর্বাসন শেষে অবশেষে তাকে ফিরতে দেখা যাবে এস্তাদিও দে লা কারতুহার রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে।  

তবে সুসংবাদের মাঝেও দুঃসংবাদ আছে বার্সার জন্য। চোটের কারণে ফাইনালে দেখা যাবে না দলের মূল স্ট্রাইকার রবার্ট লেভান্ডোভস্কিকে। সেল্টা ভিগোর বিপক্ষে ম্যাচে বাঁ পায়ের উরুতে চোট পেয়েছিলেন তিনি। বার্সা জানিয়েছে, তার সেমিটেনডিনোসাস পেশিতে আঘাত লেগেছে এবং তাকে মাঠের বাইরে থাকতে হবে অন্তত দুই থেকে তিন সপ্তাহ।  

তবে টের স্টেগানের প্রত্যাবর্তন বার্সার জন্য বিশাল মনোবল বাড়ানোর মতো ব্যাপার। ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে চোট পাওয়ার পর মনে করা হচ্ছিল, পুরো মৌসুমই তাকে মাঠের বাইরে কাটাতে হবে। তাই বিকল্প হিসেবে ভয়চেখ শেজনিকে দলে টেনেছিল বার্সা। কিন্তু প্রত্যাশার অনেক আগেই সুস্থ হয়ে মাঠে ফিরলেন জার্মান এই গোলরক্ষক।

লেভান্ডোভস্কির অনুপস্থিতিতে আক্রমণভাগে এবার ভরসা হতে যাচ্ছেন ফেরান তরেস, লামিন ইয়ামাল ও রাফিনিয়া। সেমিফাইনালে জয়সূচক গোল করে দারুণ ফর্মে আছেন ফেরান। মাঝমাঠে থাকবেন দানি অলমো, যিনি চোট কাটিয়ে পুরোপুরি ফিট। তবে ইনজুরির কারণে ফাইনাল মিস করছেন আরও কয়েকজন আলেহান্দ্রো বালদে, মার্ক বের্নাল ও মার্ক কাসাদো।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এল ক ল স ক ফ ইন ল

এছাড়াও পড়ুন:

রাজধানীতে কর্মজীবী নারী হোস্টেল থেকে মরদেহ উদ্ধার

রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকায় ‘কর্মজীবী নারী হোস্টেল’ থেকে রিয়া আক্তার শান্তা (৩০) নামের এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রবিবার (১৫ জুন) দুপুরে হোস্টেলের একটি কক্ষ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিউ মার্কেট থানার ওসি মো. হাফিজুল ইসলাম রাইজিংবিডিকে বলেন, “মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আত্মহত্যা করেছেন তিনি।”

আরো পড়ুন:

নেশা ও জুয়ায় টাকা না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে নারী

নিউ মার্কেট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হোসনে মোবারক জানান, হোস্টেল কর্তৃপক্ষের খবরে ঘটনাস্থলে গিয়ে সেখানে কক্ষের ভেতর থেকে বন্ধ পাওয়া যায়। পরে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, নিজের পরিহিত ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে পেচিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া ছিলেন।

পুলিশ জানায়, রিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে ঢাকার দোহার এলাকায় অগ্রণী ব্যাংকে চাকরি করতেন। তিনি কর্মজীবী নারী হোস্টেলেই থাকতেন। তিনি বিবাহিত। তার বাড়ি বরিশাল সদর উপজেলার পলাশপুর গ্রামে। তার বাবার নাম জাহাঙ্গীর হোসেন খন্দকার।

ঢাকা/এমআর/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ