মারা গেছেন প্রবীণ আইনজীবী এম আই ফারুকী
Published: 4th, May 2025 GMT
সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী এম আই ফারুকী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ৯টার দিকে রাজধানীর মিরপুরে নিজের বাসায় মারা যান তিনি।
রোববার বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মরহুমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে বলে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ দিকে এম আই ফারুকীর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আইনজ ব
এছাড়াও পড়ুন:
কুমিল্লায় শ্বশুরকে হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
কুমিল্লার লাকসামে শ্বশুরকে ছুরিকাঘাতে হত্যার দায়ে এক নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক মোছা. ফরিদা ইয়াসমিন এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত ওই আসামির নাম তাসলিমা আক্তার (৪১)। তিনি লাকসাম উপজেলার আশকামতা গ্রামের মো. বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী। রায় ঘোষণার সময় তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল। এর আগে ২০১৪ সালে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তাসলিমার শ্বশুর চাঁন মিয়া (৭০)। তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বিবাহবহির্ভূত প্রেমের সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় চাঁন মিয়াকে হত্যা করেন তাঁর পুত্রবধূ তাসলিমা।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, তাসলিমার স্বামী বিল্লাল একটি কারখানায় চাকরির সুবাদে রাজধানীতে থাকতেন। সেই সুযোগে তাসলিমা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সেই সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় ২০১৪ সালের ১০ জুলাই রাতে ধারালো ছুরি দিয়ে চাঁন মিয়াকে হত্যা করেন পুত্রবধূ তাসলিমা। এ ঘটনার পরদিন চাঁন মিয়ার আরেক ছেলে বাবুল মিয়া বাদী হয়ে তাসলিমা আক্তারসহ অজ্ঞাতপরিচয় দুই-তিনজনের বিরুদ্ধে লাকসাম থানায় হত্যা মামলা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জানান, ২০১৪ সালের ১০ অক্টোবর আদালতে তাসলিমার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। আর অভিযোগ গঠন করা হয় ২০১৫ সালের ২৯ মার্চ। পরে ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাসলিমাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ অর্থ অনাদায়ে তাঁকে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।