যমুনার চারপাশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর অবস্থান
Published: 9th, May 2025 GMT
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ ডাকে প্রধান উপদেস্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ছাত্র-জনতা। এ অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১০টা থেকে যমুনার সামনে ডিউটিরত পুলিশের পাশাপাশি অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে যমুনার সামনে রয়েছে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব ও এপিবিনের সদস্যরা। তারা কড়া অবস্থান নিয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএমপির রমনা বিভাগের একজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যমুনার সামনে অতিরিক্ত পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
যেসব স্লোগানে মুখরিত যমুনা
আ.
এদিকে কন্টিনেন্টাল মোড় থেকে যমুনা মুখী রাস্তার দিকে সকল যান চলাচল বন্ধ। পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। অন্যদিকে কাকরাইল মোড়ের দিক থেকেও পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে যানচলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। তবে, দুই দিক থেকে পথচারীরা পায়ে হেটে যমুনার সামনে আসতে পারছে। কন্টিনেন্টাল মোড় এবং কাকরাইল মোড়ে পুলিশের অধিক এবং সতর্ক উপস্থিতি চোখে পড়েছে। একসাথে কন্টিনেন্টাল মোড়ে পুলিশের সাজোয়া যান দাড় করিয়ে রাখা আছে।
ঢাকা/সুকান্ত/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম ল গ অবস থ ন
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।