মুন্সীগঞ্জ লঞ্চঘাটে যাত্রাবিরতি করা একটি যাত্রীবাহী লঞ্চের কেবিনে ‘পিকনিকে’ আসা অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীদের প্রকাশ্যে মারধরের ঘটনায় মারধরকারী নেহাল আহমেদ জিহাদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১০ মে) দুপুরের দিকে মুন্সীগঞ্জ সদর থানা পুলিশ অভিযান চিলিয়ে অভিযুক্ত নেহাল আহমেদ জিহাদকে সদর উপজেলার ইসলামপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে সদর থানা পুলিশ। 

তিনি সদর উপজেলার দক্ষিণ ইসলামপুর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে। 

মুন্সীগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুল আলম জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন। মামলা রুজুর পরে বিকালে তাকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।

প্রসঙ্গত, লঞ্চটি ঢাকা-লালমোহন রুটের প্রায় ৩০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিল। লঞ্চটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বেশ কয়েকটি কেবিনে ২০-২৫ জন কিশোর-যুবক ও দুজন অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ছিলেন। তারা ঢাকা থেকে ওই লঞ্চের কেবিন ভাড়া করে সারাদিন পিকনিক করে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন।

সেখানে সাদা রঙের পোষাক পরিহিত আনুমানিক ১৫-১৭ বছর বয়সী এক নারীকে লঞ্চের একেবারে সামনের অংশে উঠিয়ে বেল্ট দিয়ে বেপরোয়াভাবে পিটিয়েছেন মুন্সীগঞ্জ শহরের নেহাল আহমেদ জিহাদ নামের একজন।

ঢাকা/রতন/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

আমিরাতে এইচ এস সি পরীক্ষা শুরু 

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের সাথে মিল রেখে ঢাকা বোর্ডের অধীনে আবুধাবী শেখ খলিফা বাংলাদেশ স্কুল এন্ড কলেজে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। 

আবুধাবির শেখ খলীফা বিন জায়েদ বাংলাদেশ স্কুল ও এন্ড কলেজ থেকে মোট ৪৩ জন পরীক্ষার্থী এবার এইচ এস সি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেছেন। তাদের মধ্যে ৩৭ জন নিয়মিত ও ৬ জন অনিয়মিত। 

মোট পরীক্ষার্থীর ২০ জন ছাত্র ও ১৭ ছাত্রী। যার মধ্যে ৩১ জন সাইন্সে এবং ৬ জন কমার্সের পরীক্ষার্থী। এদিকে রাস আল খাইমা বাংলাদেশ স্কুল এন্ড কলেজে মোট ২১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। যার মধ্যে ১৭ জন কমার্স ও ৬ জন সাইন্স বিভাগ থেকে এবং অনিয়মিত ২ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। সবাই ইংরেজি মাধ্যমে পরীক্ষা দিচ্ছেন। 

আবুধাবিতে আজকের প্রথম পরীক্ষায় কেন্দ্র নিয়ন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর মুহাম্মদ উল্লাহ খান এবং হল সুপারের দায়িত্বে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মিসেস কিরণ আকতার। এছাড়াও হল গার্ডের দায়িত্বে ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নুরুল হুদা ও মুহাম্মদ জাকের হোছাইন।

প্রিন্সিপাল কিরন আক্তার বলেন, ‘‘বিগত বছরের চেয়ে এবার ভালো ফলাফল করবে শিক্ষার্থীরা। ছাত্ররা অত্যন্ত উৎসাহ উদ্দীপনায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।”

পরীক্ষার্থী ও অভিভাবক সবাই ভাল ফলাফলের আশাবাদী।

ঢাকা/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ