ইন্টার মায়ামি কেমন, এবার বুঝতে পারবেন মেসি
Published: 19th, May 2025 GMT
বাজে সময়ের বৃত্তে আটকে পড়েছে লিওনেল মেসি ও তাঁর দল ইন্টার মায়ামি। সর্বশেষ ৭ ম্যাচের ৬ ম্যাচেই জিততে পারল না দলটি, যেখানে হেরেছে ৫টিতেই। সর্বশেষ আজ মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ম্যাচে নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী অরল্যান্ডো সিটির কাছে ৩-০ গোলে উড়ে গেছেন মেসি-সুয়ারেজরা। ফ্লোরিডা ডার্বির ম্যাচটিতে মেসির ‘প্রাপ্তি’ বলতে ৭৫ মিনিটে পাওয়া একটি হলুদ কার্ড।
ম্যাচের পর মেসি বলেছেন, ইন্টার মায়ামি দল হিসেবে কেমন, সেটা এবার বোঝা যাবে। কারণ সময় এখন পক্ষে নেই।
ঘরের মাঠে আজ বল দখল ও আক্রমণে এগিয়ে থাকলেও সেভাবে সুযোগ তৈরি করতে পারেনি মায়ামি। ৬৫ শতাংশ বলের দখল রাখা মায়ামি ২১টি শট নিলেও লক্ষ্যে ছিল মাত্র ৪টি। অন্য দিকে মাত্র ৩৫ শতাংশ বলের দখল রেখে ১৬ শট নিয়ে ৮টি লক্ষ্যে রাখে অরল্যান্ডো সিটি।
আরও পড়ুনরোনালদোর সঙ্গে দ্বৈরথ নিয়ে নতুন করে যা বললেন মেসি১২ ঘণ্টা আগেযার মধ্যে ৩টিকেই গোলে রূপান্তরিত করে তাঁরা। ম্যাচের ৪৩ মিনিটে প্রথম গোলটি আদায় করে তারা। গোল করেন লুইস মুরিয়েল। বিরতির পর ৫৩ মিনিটে মার্কো পাসালিক করেন ম্যাচের দ্বিতীয় গোল। আর যোগ করা সময়ে মেসিদের হতাশা বাড়িয়ে তৃতীয় গোলটি করেন দাগুর দন থরহালসন।
মেসি ও সুয়ারেজ দলকে জেতাতে পারেননি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’