৩০ লাখ শেয়ার বেচবেন এনসিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালক
Published: 20th, May 2025 GMT
পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এনসিসি ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক ৩০ লাখ শেয়ার বিক্রি করার ঘোষণা দিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২০ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এনসিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালক মো. নুরুন নেওয়াজের হাতে এ কোম্পানির ২ কোটি ৬২ লাখ ৭ হাজার ৩৩৬টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে থেকে ৩০ লাখ শেয়ার বিক্রি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি।
আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্লক মার্কেটে বিদ্যমান বাজারমূল্যে ঘোষণাকৃত শেয়ার বিক্রি করবেন মো.
ঢাকা/এনটি/রফিক
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বিয়েটা ভেঙে দিলেই কী আমি রাজার আসন পেয়ে যাবো: অঞ্জনা
অনেক মানুষ বিয়েকে ক্যারিয়ারের জন্য বাধা মনে করেন। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে বিয়ের কারণে ক্যারিয়ার এগিয়ে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। ভারতের দাপুটে অভিনেত্রী অঞ্জনা বসু পড়ালেখা করেছেন মনোবিদ্যা নিয়ে। স্নাতকোত্তর পড়ার সময় বিয়ে হয়ে যায় অঞ্জনার, এরপর পড়ালেখারও ইতি টানেন তিনি। স্বামী সুমন্ত্র বসুর সঙ্গে তিনি চলে যান পাটনায়। এরপর জন্ম হয় তাদের একমাত্র পুত্র সন্তান অরিত্রর। সংসারে মনোযোগী হন অঞ্জনা।
ছেলে একটু বড় হওয়ার পরে অভিনয়ে মনোযোগ দেন অঞ্জনা। প্রথমে মডেলিং এরপর ছোটপর্দা তারপর বড় পর্দায় অভিষেক হয় তার। ‘রাত বারোটা পাঁচ’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় পা রাখেন তিনি। এরপর একে একে বাই বাই ব্যাংকক, ল্যাপটপ, ব্যোমকেশ ফিরে এলো, অভিমান, কিশমিশ অপরাজিত ইত্যাদি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন।
অঞ্জনার ক্যারিয়ার যেমন এগিয়েছে তেমনি ছেলেও ধীরে ধীরে বড় হয়েছে। অঞ্জনার ছেলে অরিত্র বিদেশে লেখাপড়া করছে। তবে দেশে আসলে মায়ের সঙ্গে হাজির হন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। সঙ্গে থাকেন অঞ্জনার স্বামীও। অঞ্জনা প্রমাণ করেছেন, বিয়ে, সন্তানের পরেও চাইলে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তোলা যায়।
আরো পড়ুন:
কারিনা যে কারণে পাকিস্তানে যেতে চান
মিথিলা সম্পর্কে চমকপ্রদ ৬ তথ্য
ভারতীয় গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে অঞ্জনাকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, সংসার কখনও ছেড়ে আসতে ইচ্ছা করেনি? অঞ্জনার সোজাসুজি উত্তর ‘‘বিয়েটা ভেঙে দিলেই কী আমি একেবারে বিরাট রাজার আসন পেয়ে যাবো? রাজার আসন কেউ সাজিয়ে রেখে বলবে যে— তুমি বিয়েটা ভাঙলেই ওই আসনে গিয়ে বসতে পারবা। না তো! আমি আজকে প্রচণ্ড স্ট্রাগল করছি, আর পারছি না, বিয়েটা ভেঙে দিলাম, কালকে থেকে কী আমি একটা স্মুথ গোলাপ ছড়ানো রাস্তায় হাঁটবো? কালকেউ তো আরেকটা অন্য ধরণের স্ট্রাগলিং লাইফ।’’
এতে বোঝা যায়, বিয়েকে ক্যারিয়ারে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে একমাত্র বাঁধা মনে করেন না অঞ্জনা। তিনি মনে করেন মানুষের স্ট্রাগল শেষ হয় না। হয়তো সম্পর্ক বদলে নিলে স্ট্রাগল বদলে যায়।
ঢাকা/লিপি