রড দিয়ে পেটানো ও ছুরিকাঘাতের ছয়দিন পর কলেজছাত্রের মৃত্যু
Published: 22nd, May 2025 GMT
চট্টগ্রামে রড দিয়ে পেটানো ও ছুরিকাঘাতে আহত হওয়ার ছয়দিন পর এক কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত ওই ছাত্রের নাম ওয়াহিদুল আলম সাব্বির। তিনি নগরের হালিশর থানার নতুনবাজার এলাকার মোহাম্মদ এছহাকের ছেলে এবং চট্টগ্রাম আইডিয়াল টেকনিক্যাল স্কুলের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, এলাকাভিত্তিক কিশোর ও তরুণদের দু’পক্ষের বিরোধের জেরে এ মারামারির ঘটনা ঘটেছিল।
সাব্বিরের মামা শফিকুল ইসলাম জনি জানান, গত ১৬ মে দুপুরে নতুনবাজার এলাকায় মসজিদ থেকে জুমার নামাজ শেষে বের হওয়ার পর এলাকার সমবয়সী কিছু ছেলে সাব্বিরকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তাকে রড দিয়ে বেধড়ক পেটায়। একপর্যায়ে ছুরিকাঘাত করে সেখানে ফেলে রেখে যায়। পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সন্ধ্যায় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে মারধরের শিকার হয়েছিল সাব্বির তা তিনি জানাতে পারেননি।
হালিশহর থানার ওসি মো.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
হবিগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বহিষ্কৃত নেতা গ্রেপ্তার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হবিগঞ্জ জেলা কমিটির বহিষ্কৃত যুগ্ম-আহ্বায়ক এনামুল হাসান সাকিবকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী।
রবিবার (৬ জুলাই) রাত পৌনে ৯টার দিকে হবিগঞ্জ শহরের চৌধুরী বাজার কিবরিয়া ব্রিজ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি একেএম শাহাবুদ্দিন শাহিন।
তিনি বলেন, “সেনাবাহিনীর হাতে তার (এনামুল হাসান সাকিব) গ্রেপ্তার হওয়ার তথ্য সঠিক। তাকে থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।”
আরো পড়ুন:
রেস্ট হাউজে ওসির সঙ্গে নারীর ভিডিও নিয়ে তোলপাড়
বজ্রপাতে গাছের ডাল ভেঙে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
গত ১১ মে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল শেষে সংগঠনের সদস্য সচিব মাহাদী হাসানের ওপর হামলা হয়। ওই ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় এনামুল হাসান সাকিব এক নম্বর আসামি।
সহিংসতা, শৃঙ্খলাভঙ্গ ও আদর্শবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে এনামুল হাসান সাকিবকে পরবর্তীতে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি হবিগঞ্জ শহরের উমেদনগর এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মতিনের ছেলে।
ঢাকা/মামুন/মাসুদ