দাপুটে জয়ে চ্যাম্পিয়ন রিশাদ-সাকিবদের লাহোর
Published: 26th, May 2025 GMT
পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) দশম আসরের চ্যাম্পিয়ন লাহোর কালান্দার্স। কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটরকে ছয় উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় সাকিব আল হাসান, রিশাদ হোসেন ও মেহেদি হাসান মিরাজদের দল।
লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে রোববার (২৫ মে) রাতে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে ৯ উইকেটে ২০১ রান করে কোয়েটা। তাড়া করতে নেমে ৬ উইকেট হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে লাহোর।
সাকিব আল হাসানের পরিবর্তে খেলা সিকান্দার রাজা শেষ দিকে মাত্র ৭ বলে ২২ রান করে জয়ে বড় অবদান রাখেন। তার সঙ্গে কুশল পেরেরা খেলেন ৩১ বলে ৬২ রানের এক অনবদ্য ইনিংস!
আরো পড়ুন:
ছিটকে গেলেন মোস্তাফিজ, পাকিস্তান সিরিজের দলে খালেদ
শেষ ম্যাচে চেন্নাইর দাপুটে জয়, গুজরাটের আত্মবিশ্বাসে চিড়
ফখর জামান শুরুতে ফিরলেও মোহাম্মদ নাঈম ২৭ বলে ৪৬ ও আব্দুল্লাহ শফিক ২৮ বলে ৪১ রান করে ভিত গড়ে দেন। মোহাম্মদ আমির, ফাহিম আশরাফ, আবরার আহমেদ ও উসমান তারিক ১টি করে উইকেট নেন।
এর আগে হাসান নাওয়াজের ৪৩ বলে ৭৬ রানের ইনিংসে ভর করে বড় লক্ষ্য দিতে পারে। লাহোরের একমাত্র সফল বোলার শাহীন শাহ আফ্রিদি। ৪ ওভারে মাত্র ২৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন।
ফাইনালে ৩১ বলে অপরাজিত ৬২ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন লাহোরের কুসল পেরেরা। আর পুরো টুর্নামেন্ট জুড়ে ৩৯৯ রান করে সিরিজ সেরা হন কোয়েটার হাসান নাওয়াজ।
ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র ন কর উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে এসে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে এসে পুকুরে ডুবে মারা গেল ছয় বছরের এক শিশু। চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গন্ডামারা ইউনিয়নের বড়ঘোনা এলাকায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাতটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু সাজিদুল করিম ওই এলাকার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আবদুর রশিদ মেম্বারের বাড়ির প্রবাসী ফারুখ আজমের ছেলে।
নিহত শিশুটির পারিবারিক সূত্র জানায়, আজ সকালে বাড়ির পেছনের পুকুরে সবার অগোচরে পড়ে যায় সাজিদুল। সকাল থেকে তাকে দেখতে না পেয়ে বিভিন্ন জায়গায় বহু খোঁজাখুঁজি করেন পরিবারের লোকজন। পরে সাজিদুলের মা পাশের পুকুরে তাকে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান। শিশুটিকে দ্রুত উদ্ধার করে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সাজিদুলের বাবা দীর্ঘ সময় ধরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে আছেন। সেখানে স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়েকেও নিয়ে গেছেন। কয়েক দিন আগে পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেশে এসে ঢাকার বাসায় ওঠেন। কোরবানির ঈদ উপলক্ষে গত বুধবার সবাই গ্রামের বাড়িতে আসেন।
শিশুটির মামা মুহিব উল্লাহ বলেন, ‘ঈদের ছুটি কাটাতে এসে আমার ভাগনে মারা গেল। আমাদের পরিবারের জন্য ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেল।’