পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে তাঁতের কাপড়ের তৈরি পোশাকের ব্যবসা করছেন সলো’স নামের একটি প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী সায়মা সুলতানা। ব্যবসা শুরুর দুই বছরের মাথায় ২০২২ সালে তিনি ঋণ নিতে বেসরকারি একটি ব্যাংকে যান। কিন্তু ব্যবসার কম অভিজ্ঞতা, বিক্রয়কেন্দ্র না থাকায় ব্যাংকটি তাঁকে ঋণ দেয়নি। এরপর তিন বছর অপেক্ষার পর চলতি বছরের মার্চে ঋণ পান তিনি।

সায়মা সুলতানা বলেন, ‘নিজস্ব বিক্রয়কেন্দ্র না থাকায় ব্যাংক প্রথমে ঋণ দেয়নি। পরে নিজস্ব বিক্রয়কেন্দ্র চালুর এক বছর পর আবার ঋণ আবেদন করি। তারপরও ঋণ পাইনি। এমনকি ঋণের জন্য বাড়ির দলিল চান ব্যাংক কর্মকর্তারা। এসব শর্ত পূরণ করে ঋণ পেতে ব্যর্থ হয়ে পরে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ফাউন্ডেশনের শরণাপন্ন হই। তাদের সহায়তায় অন্য আরেকটি ব্যাংক থেকে ১০ লাখ টাকা ঋণ চেয়ে পেয়েছি মাত্র পাঁচ লাখ টাকা।’

ঋণ পেতে সায়মা সুলতানার ভোগান্তির ঘটনাটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা না। দেশের এসএমই খাতের উদ্যোক্তারা প্রায়ই এ ধরনের ভোগান্তির মুখোমুখি হন। ঋণ ছাড়াও এসএমই উদ্যোক্তাদের আরও কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয় ব্যবসার ধাপে ধাপে। তবে এসএমই উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বেশি ভুগতে হয় অর্থায়ন সমস্যায়। ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের নানা শর্তের কারণে ঋণ পাওয়ার যোগ্যতাই হয় না এসএমই উদ্যোক্তাদের বড় একটি অংশের। আবার যোগ্য হলেও চড়া সুদের কারণে ঋণ নিতে চান না অনেকে। এসব কারণে দেশে এসএমই উদ্যোক্তাদের ঋণে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি হচ্ছে না। বছর বছর ব্যাংকগুলোর জন্য এসএমই ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু সেই লক্ষ্যমাত্রা শেষ পর্যন্ত পূরণ হয় না।

পাঁচ ধরনের সমস্যা

এসএমই খাত বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই খাতের জন্য বেশ কিছু ঋণ কর্মসূচি থাকলেও সেগুলো থেকে প্রত্যাশিত সুবিধা পাওয়া যায় না। ঋণের পাশাপাশি ব্যবসার নিবন্ধন, শুল্ক–কর, কাঁচামাল আমদানি, বিপণন প্রভৃতি পর্যায়েও অসুবিধার সম্মুখীন হন এসএমই উদ্যোক্তারা।

বেশ কয়েকজন এসএমই উদ্যোক্তা, এসএমই ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা ও খাত বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের ক্ষেত্রে অন্তত পাঁচ ধরনের সমস্যা রয়েছে। সমস্যাগুলো হচ্ছে—উচ্চ সুদহার, জামানত প্রদানের বাধ্যবাধকতা, প্রয়োজনীয় নথিপত্রের অভাব, ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি এড়ানোর মনোভাব এবং ব্যাংকবহির্ভূত বিকল্প অর্থায়ন সুবিধা না থাকা।

এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেন, নতুন, প্রান্তিক ও নারী উদ্যোক্তারা ব্যাংকঋণের ক্ষেত্রে জামানত নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন। ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য এটি বড় বাধা। তাই তাদেরকে যতটা সম্ভব জামানতবিহীন ঋণ দেওয়া উচিত।

সুদহার নিয়েও ভোগান্তি রয়েছে এসএমই উদ্যোক্তাদের। এসএমই প্রতিষ্ঠান হাতবাক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শাফাত কাদির জানান, সরকারের কিছু ঋণ কর্মসূচিতে ৪ থেকে ৯ শতাংশ সুদে ঋণ পাওয়া যায়। তবে সেই ঋণের পরিমাণ চাহিদার তুলনায় কম। এর বাইরে সাধারণ ব্যাংকঋণের সুদ এখন ১৬–১৭ শতাংশের মতো। শাফাত কাদির বলেন, এমনিতেই দেশে ব্যবসা পরিস্থিতি ভালো না। উদ্যোক্তাদের মূলধনি সহায়তা প্রয়োজন। কিন্তু চড়া সুদহারের কারণে ব্যবসা সম্প্রসারণ না হয়ে উল্টো সংকুচিত হচ্ছে।

উদ্যোগ আছে, সাফল্য কম

এসএমই ঋণ সম্প্রসারণে সরকারের নানা পদক্ষেপ রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে, দেশের তফসিলি ব্যাংকের সব শাখায় একটি করে এসএমই ডেস্ক রাখার নিয়ম রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকের মোট ঋণের অন্তত ২৫ শতাংশ সিএমএসএমই খাতে বিতরণের নির্দেশনা রয়েছে। তা সত্ত্বেও উদ্যোক্তারা কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে ঋণ পাচ্ছেন না। বিশেষ করে কুটির, অতিক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণ পাওয়ার হার অনেক কম।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, গত অর্থবছরে সিএমএসএমই খাতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণের পরিমাণ (স্থিতি) ছিল ৩ লাখ ৬ হাজার ১২০ কোটি টাকা, যা ব্যাংক খাতের মোট ঋণের প্রায় ১৯ শতাংশ। ২০২৩ সালের তুলনায় গত বছর এসএমই ঋণের প্রবাহ বেড়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ৪৬ শতাংশ বা ১ হাজার ২৭ কোটি টাকা।

এদিকে গত বছরের জুলাই–সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে এসএমই খাতে ঋণ বিতরণ কমেছে প্রায় ৮ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা। গত বছরের জুলাই–সেপ্টেম্বরে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের সময়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ছিল। এ কারণে ওই প্রান্তিকে ঋণ বিতরণ উল্লেখযোগ পরিমাণে কমে যায়।

অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, দেশের এসএমই খাতের আকার অনুসারে এই খাতে বিতরণ করা ঋণ অনেক কম। অর্থনীতি চাঙা করতে ও কর্মসংস্থান বাড়াতে হলে সিএমএসএমইতে ঋণ বাড়ানো প্রয়োজন।

জানতে চাইলে ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী বলেন, কুটির, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি—সবারই বৈশিষ্ট্য ও ঋণের চাহিদা আলাদা। কিন্তু ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে মাঝারি ও ক্ষুদ্রদের চেয়ে বড় প্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার দেয়। এখান থেকে সরে এসে প্রত্যেকের জন্য আলাদাভাবে ঋণের সুযোগ করে দিতে হবে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এসএমই খ ত ঋণ ব তরণ পর ম ণ ঋণ র প সমস য বছর র

এছাড়াও পড়ুন:

পুঁজিবাজার উন্নয়নে ডিএসই ও ডিসিসিআইয়ের যৌথ সভা

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন, এসএমই কোম্পানি তালিকাভুক্তকরণ, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি, নতুন আর্থিক পণ্য উদ্ভাবন এবং স্টার্টআপ ও ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পে অর্থায়ন বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) যৌথ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) গুলশানে ডিসিসিআই কার্যালয়ে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে ডিএসই’র পরিচালনা পর্ষদ এবং ডিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট তাসকিন আহমেদ ও পরিচালনা পর্ষদের উপস্থিতিতে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আরো পড়ুন:

বিআইএফএফএলের সঙ্গে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের ঋণ চুক্তি

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম চালু করবে গোল্ডেন হার্ভেস্ট

ডিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সভায় ডিসিসিআইর প্রেসিডেন্ট তাসকিন আহমেদ ডিএসই’র প্রতিনিধিবৃন্দকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ব্যবসায় লাভ ক্ষতি রয়েছে। যে সকল কোম্পানি পুঁজিবাজার থেকে মূলধন উত্তোলন করেছে তাদের সাথে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করতে হবে। আমাদের মতো দেশগুলোর অথবা আমাদের থেকে কিছুটা এগিয়ে থাকা দেশগুলোর সাথে তুলনা করে আগামীর কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে হবে। আমাদের মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন টু জিডিপি রেশিও এখনও ২০% নিচে। আমাদের মতো অর্থনীতির অনেক দেশে এটি ৪০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশের অধিক। পুঁজিবাজারে এসএমই-এর অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে।

তিনি আরো বলেন, পুঁজিবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি করতে হবে। এজন্য কিছু দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা করতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম হলো দ্বৈত কর ব্যবস্থার প্রত্যাহার ও এর প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং পণ্যের বৈচিত্রকরণ করা। আমাদের দেশের অর্থনীতিতে এসএমই কোম্পানিগুলোর ব্যাপক অবদান রয়েছে। এসএমই কোম্পানিগুলোর ফাইন্যান্সের উপর বেশি করে গুরুত্ব দিতে হবে। বর্তমানে আরজেএসসি-তে দুই লাখের উপর কোম্পানি রয়েছে এর মধ্যে মাত্র ৩৬০টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। এছাড়াও সরকারি কোম্পানি ও মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্তির উপর গুরুত্বারোপ করেন।

এসময় ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, আমাদের পুঁজিবাজার দেশের অর্থনীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নত হতে পারেনি। কিন্তু আশার বিষয় হলো এই সরকার প্রথমবারের মতো পুঁজিবাজারের প্রতি গভীরভাবে মনোযোগ দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামানকে এই বিষয়ে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এই বাজেটে পুঁজিবাজারবান্ধব কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো- টার্নওভারের উপর এআইটি কমানো, মার্চেন্ট ব্যাংকের ট্যাক্স কমানো ও তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে কর্পোরেট ট্যাক্স এর ব্যবধান বৃদ্ধি করা। বিএসইসি কিছু উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলো হলো- সিসি একাউন্টের ইন্টারেস্ট বিষয়ে সমাধান ও বিও একাউন্টের নবায়ন ফি কমানো। বিএসইসি মার্কেটে শৃঙ্খলা আনার জন্য আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয় হয়েছে। একটি দক্ষ, স্বচ্ছ এবং ন্যায় ভিওিক পুঁজিবাজারের বিকাশ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাজার এখন একটি সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং ডিএসই পুঁজিবাজারের কেন্দ্রীয় শক্তি হিসেবে, এই উন্নয়নের রূপান্তরকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। বিগত দিনে মার্কেটে রেগুলেটর অনেক সময় অযৌক্তিক হস্তক্ষেপ করেছে। এখন পুঁজিবাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আত্মবিশ্বাস ফিরে এসেছে। বিনিয়োগকারীগণ বাজারে ফিরে আসছে এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীগন সক্রিয় হচ্ছে। বর্তমানে ইক্যুইটি মার্কেটের সাথে বন্ড মার্কেটেকে কিভাবে উন্নয়ন করা যায় এই বিষয়ে ডিসিসিআই-এর সহযোগিতা প্রয়োজন। ডিসিসিআই ক্যাপিটাল মার্কেটের একটি বড় স্টেকহোল্ডার।

তিনি বলেন, আইপিও প্রসেস এর ডিজিটালাইজেশন এর প্রক্রিয়া চলমান। এছাড়াও ভালো কোম্পানিগুলোকে দ্রুত বাজারে নিয়ে আসার জন্য গ্রিণ চ্যানেল করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিএসইসি এই বিষয়ে আমাদের সহযোগিতা করছে। ডিএসই ও ডিসিসিআই উভয় প্রতিষ্ঠান ভবিষ্যতে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়িয়ে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং পুঁজিবাজারকে আরো শক্তিশালী ও টেকসই করার লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে পুঁজিবাজারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম চলমান রাখতে পারে। এরই লক্ষ্যে স্বল্প সময়ের মধ্যে এসএমই উদ্যোক্তাদের এসএমই বোর্ডে তালিকাভুক্তির প্রসেস এবং অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ড (এটিবি)’র সুবিধা ও তালিকাভুক্তির প্রসেস নিয়ে চেম্বার সদস্যদের সাথে পৃথক দুটি অনুষ্ঠানের আয়োজনের বিষয়ে একমত পোষণ করেন।

এছাড়াও আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য স্টক এক্সচেঞ্জ গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধির ফলে ব্যবসা করা কঠিন হয়ে পড়েছে। তবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে এটি সহজ করা সম্ভব। এছাড়াও এসএমই একটি বিশাল খাত। বেসরকারি খাতের প্রায় ৭৫% এসএমই। তাদের এক্সপোজার আছে, সংযোগ আছে, উন্নয়নের জায়গা আছে। তাই সরকার এ ব্যাপারে তালিকাভুক্ত এবং অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য কী ব্যবস্থা নিতে পারে তা বিবেচনায় আনতে পারে। ২০০৯ সালে, একটি সমীক্ষায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল যে, সরকারের ৭.৫ মিলিয়ন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প রয়েছে। আমরা মনে করি যে, এই অর্থনৈতিক ইউনিট থেকে অধিক পরিমানে বিনিয়োগের জন্য পুঁজিবাজারের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।

আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআইর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, রাজিব এইচ চৌধুরী, ভাই প্রেসিডেন্ট মো. সেলিম সোলাইমান, সেক্রেটারি জেনারেল (ভারপ্রাপ্ত) এ. কে. এম আসুদুজ্জামান পাটুয়ারি, ডিএসইর পরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ কামরুজ্জামান (অব.), সৈয়দ হাম্মাদুল করীম, মো. শাকিল রিজভী, প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ আসাদুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

ঢাকা/এনটি/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুঁজিবাজার উন্নয়নে ডিএসই ও ডিসিসিআইয়ের যৌথ সভা