সোনারগাঁয়ে শতাধিক অসহায় ও দুস্থ পরিবারে ঈদ সামগ্রী বিতরণ
Published: 1st, June 2025 GMT
সোনারগাঁয়ে শতাধিক অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। রবিবার দুপুরে উপজেলার শম্ভুপুরা ইউনিয়নের হোসেনপুর হাই স্কুল মাঠে এ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
শম্ভপুরা ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে ঈদ সামগ্রী বিতরণের আয়োজন করেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি অধ্যাপক ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল।
শম্ভুপুরা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা অলিউল্লাহ'র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নূরে ইয়াসিন নোবেল ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শরিফুল হোসেন শিশির।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ইউপি সদস্য ও বিএনপি নেতা রইছ উদ্দিন, শাহাদাত হোসেন ও আমির হোসেন প্রমুখ।
ঈদ সামগ্রী বিতরণ শেষে অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে তার রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়ায় মোনাজাত পরিচালনা করেন মূফতী তাহের আল কাদরী। পরে উপস্থিত সকলের মধ্যে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ ঈদ ব তরণ
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় বিএনপি কার্যালয়ে গুলি ও বোমা হামলা, নিহত ১
খুলনা নগরের আড়ংঘাটায় কুয়েট আইটি গেট–সংলগ্ন বিএনপির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তরা গুলি ও বোমা হামলা চালিয়েছে। এতে ইমদাদুল হক (৫৫) নামের এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সোয়া নয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মামুন শেখসহ আরও তিনজন। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, রাতে মামুন শেখ স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে ওই কার্যালয়ে বসে ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা অফিস লক্ষ্য করে পরপর দুটি বোমা ও চারটি গুলি ছোড়ে। এরপর তারা পালিয়ে যায়। প্রথম গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে পাশে থাকা শিক্ষক ইমদাদুল হকের শরীরে লাগে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে আবার গুলি চালালে মামুন শেখসহ অন্য দুজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে দলীয় নেতা-কর্মী ও স্বজনেরা তাঁদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
নিহত ইমদাদুল বছিতলা নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এলাকাবাসীর ভাষ্য, তিনি একটি মাহফিলের অনুদান সংগ্রহের জন্য ওই কার্যালয়ে গিয়েছিলেন।
আড়ংঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল বাসার বলেন, মামুন শেখ প্রায়ই স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে কার্যালয়ে বসে আড্ডা দেন। গতকাল রাতেও তিনি আড্ডা দিচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে লক্ষ্য করেই হামলা চালানো হয়েছিল। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান চলছে।