সমাজের সুবিধাবঞ্চিত গরীব ও অসহায় মানুষদের স্বল্পমূল্যে উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের করপোরেট প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ অনুদান দেওয়া হয়।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ সাভার গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিচালক ডা.

মুহিব উল্লাহ খোন্দকারের নিকট ওই অনুদানের চেক প্রদান করেন।

চেক প্রদানকালে অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমতিয়াজ ইউ. আহমেদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এম. সাইফুল ইসলাম, ব্যাংকের এসইভিপি ও কোম্পানি সচিব মো. আবুল বাশার, ব্যাংকের সিএফও মো. জাফর ছাদেক, ইনভেস্টমেন্ট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান মো. আমজাদ হোসেন, ব্যাংকের এফএভিপি মো. সানাউর রশিদ (সাগর) এবং জেএভিপি ও জনসংযোগ বিভাগের ইনচার্জ কে. এম. হারুনুর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: গণস ব স থ য ক ন দ র শ হ জ ল ল ইসল ম ব য ক অন দ ন অন দ ন

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনায় বিএনপি কার্যালয়ে গুলি ও বোমা হামলা, নিহত ১

খুলনা নগরের আড়ংঘাটায় কুয়েট আইটি গেট–সংলগ্ন বিএনপির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তরা গুলি ও বোমা হামলা চালিয়েছে। এতে ইমদাদুল হক (৫৫) নামের এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সোয়া নয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন যোগীপোল ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য মামুন শেখসহ আরও তিনজন। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

পুলিশ ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা গেছে, রাতে মামুন শেখ স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে ওই কার্যালয়ে বসে ছিলেন। এ সময় মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তরা অফিস লক্ষ্য করে পরপর দুটি বোমা ও চারটি গুলি ছোড়ে। এরপর তারা পালিয়ে যায়। প্রথম গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে পাশে থাকা শিক্ষক ইমদাদুল হকের শরীরে লাগে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে আবার গুলি চালালে মামুন শেখসহ অন্য দুজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে দলীয় নেতা-কর্মী ও স্বজনেরা তাঁদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।

নিহত ইমদাদুল বছিতলা নুরানি হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। এলাকাবাসীর ভাষ্য, তিনি একটি মাহফিলের অনুদান সংগ্রহের জন্য ওই কার্যালয়ে গিয়েছিলেন।

আড়ংঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল বাসার বলেন, মামুন শেখ প্রায়ই স্থানীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে কার্যালয়ে বসে আড্ডা দেন। গতকাল রাতেও তিনি আড্ডা দিচ্ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে লক্ষ্য করেই হামলা চালানো হয়েছিল। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ