ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজির বাড়ি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
Published: 3rd, June 2025 GMT
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী লুবনা আফরোজের নামে থাকা তিনটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ঢাকার আশুলিয়ায় তাদের নামে থাকা ৯ তলা বাড়ি, পল্লবীতে থাকা একটি ফ্ল্যাট ও ২৩ শতাংশ জমি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। এসব স্থাবর সম্পদের মূল্য ধরা হয়েছে ৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো.
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
দুদকের উপ-পরিচালক তাহাসীন মুনাবীল হক এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে জানা যায় যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট পরিবারের সদস্যরা ব্যাংক হিসাবের অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। একই সাথে ফ্ল্যাট এবং ৯ তলা বাড়ি দুদকের অনুসন্ধান শুরুর পর হেবা দলিলের মাধ্যমে দুই মেয়ে ও স্ত্রীকে প্রদান করে সম্পদ গোপন করার চেষ্টা করছেন।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজির বাড়ি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল সাইফুল আলম ও তার স্ত্রী লুবনা আফরোজের নামে থাকা তিনটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ঢাকার আশুলিয়ায় তাদের নামে থাকা ৯ তলা বাড়ি, পল্লবীতে থাকা একটি ফ্ল্যাট ও ২৩ শতাংশ জমি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। এসব স্থাবর সম্পদের মূল্য ধরা হয়েছে ৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
দুদকের উপ-পরিচালক তাহাসীন মুনাবীল হক এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধানপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে। অনুসন্ধানকালে জানা যায় যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট পরিবারের সদস্যরা ব্যাংক হিসাবের অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। একই সাথে ফ্ল্যাট এবং ৯ তলা বাড়ি দুদকের অনুসন্ধান শুরুর পর হেবা দলিলের মাধ্যমে দুই মেয়ে ও স্ত্রীকে প্রদান করে সম্পদ গোপন করার চেষ্টা করছেন।