গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করেছে জেলার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার চারমাথা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাদক ব্যবসায় জড়িত থাকার দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল।

ওই ব্যক্তির নাম মনিরুজ্জামান। তিনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার দক্ষিণ ফলিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

বিষয়টি নিশ্চিত করে গাইবান্ধার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক মামুনুর রশিদ জানান, মনিরুজ্জামান দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন এলাকায় মাদকের ব্যবসা করে আসছিলেন। গতকাল রাত তিনটার দিকে উপজেলা সদরে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের চারমাথা এলাকায় সন্দেহভাজন একটি প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়। পরে এর ভেতরে তল্লাশি চালিয়ে ১ হাজার ৮০০টি ইয়াবা বড়ি পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ওই গাড়িটি জব্দের পাশাপাশি মালিক মনিরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাদকদ্রব্য ছাড়াও তাঁর কাছ থেকে নগদ ৬৩ হাজার ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। পরে তাঁকে পলাশবাড়ী থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন, মনিরুজ্জামান আগে পুলিশে চাকরি করতেন। পাঁচ বছর আগে একই অপরাধে তাঁর চাকরি চলে যায়।

মাদক উদ্ধারের ঘটনায় মামুনুর রশিদ বাদী হয়ে মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী জানান, মামলার পর আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলার কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: মন র জ জ ম ন উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

মাদক ব্যবসার দায়ে হারিয়েছেন পুলিশের চাকরি, এবার মাদকসহ গ্রেপ্তার

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করেছে জেলার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলার চারমাথা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাদক ব্যবসায় জড়িত থাকার দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছিল।

ওই ব্যক্তির নাম মনিরুজ্জামান। তিনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার দক্ষিণ ফলিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

বিষয়টি নিশ্চিত করে গাইবান্ধার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক মামুনুর রশিদ জানান, মনিরুজ্জামান দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন এলাকায় মাদকের ব্যবসা করে আসছিলেন। গতকাল রাত তিনটার দিকে উপজেলা সদরে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের চারমাথা এলাকায় সন্দেহভাজন একটি প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়। পরে এর ভেতরে তল্লাশি চালিয়ে ১ হাজার ৮০০টি ইয়াবা বড়ি পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ওই গাড়িটি জব্দের পাশাপাশি মালিক মনিরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাদকদ্রব্য ছাড়াও তাঁর কাছ থেকে নগদ ৬৩ হাজার ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। পরে তাঁকে পলাশবাড়ী থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন, মনিরুজ্জামান আগে পুলিশে চাকরি করতেন। পাঁচ বছর আগে একই অপরাধে তাঁর চাকরি চলে যায়।

মাদক উদ্ধারের ঘটনায় মামুনুর রশিদ বাদী হয়ে মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী জানান, মামলার পর আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলার কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সেনা অভিযানে গরু ও মাদক চোরাচালান সিন্ডিকেটের প্রধান ‘শাহীন ডাকাত’ গ্রেপ্তার