ফরিদপুরবাসীর পাশেই থাকতে চাই: এ. কে. আজাদ
Published: 11th, June 2025 GMT
ফরিদপুর সদরের বিভিন্ন স্থানে জনগণের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন আসনটির (ফরিদপুর-৩) সাবেক স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য এ. কে. আজাদ। এ সময় তিনি দুটি ইউনিয়নে গোরস্থান নির্মাণে অনুদান দেন।
বুধবার দিনব্যাপী ফরিদপুর সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে গণসংযোগ করেন হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ.
এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি ও আমার পরিবার গত দুই যুগ ধরে ফরিদপুরের অসহায় মানুষের পাশে আছি। বিপদে-আপদে এই অঞ্চলের মানুষ আমাদের ভরসা করে। ভবিষ্যতে আমরা তাদের পাশেই থাকতে চাই।’
স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষের দিকে ইঙ্গিত করে এ. কে. আজাদ বলেন, ‘আমার সভায় আসতে অনেককে ফোন করে নিষেধ করা হয়েছে, এখানে এলে তাদের নামে মামলা দেওয়া হবে বলেও ভয়-ভীতি দেখানো হচ্ছে। আমি এটা জানার পর পুলিশ কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসা করলাম- আমার সভা-সমাবেশে এলে কোনো সমস্যা আছে কিনা। পুলিশ জানিয়েছে, অসম্ভব, কোনো সমস্যা নেই, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আপনি নির্বাচনের প্রার্থী হতে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাবেন, এ ক্ষেত্রে পুলিশ আপনাকে সব ধরনের সহযোগিতা করবে। এটা কথা তাদের জানানোর পর এখনও অনেকে ভয়ে আছেন।
আশা করি, আস্তে আস্তে তাদের ভয় কেটে যাবে।’
গণসংযোগকালে জেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহিদ আল ফারুক বলেন, ‘আমরা ফরিদপুর সদরের এমপি হিসেবে এ. কে. আজাদকে দেখতে চাই। তিনি ফরিদপুরের অভিভাবক।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. মোতালেব হোসেন, পরিচালক বেলাল হোসেন, অ্যাডভোকেট শামসুল হক ভোলা মাস্টার, সমাজসেবক শাহ আলম মুকুল, শহিদুল ইসলাম নিরু, শিক্ষক নেতা আক্কাস পরামানিক, স্থানীয় ডিক্রীর চর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টু, ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সোবহান মোল্লা, সমাজসেবক উজ্জ্বল সরকার লোটন, মজিদ ফকির, মানোয়ার হোসেন, আবুল বাতিন, আক্তার হোসেন, সিরাজ মীর প্রমুখ।
এদিন বেলা ১১টায় ডিক্রীর চর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে মতবিনিময় সভা শেষে নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের কামার ডাঙ্গীতে মরহুম সালাম চেয়ারম্যানের বাড়ি-সংলগ্ন গোরস্থান সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের জন্য ১০ লাখ টাকা অনুদান দেন এ. কে. আজাদ। এ সময় তিনি স্থানীয়দের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এরপর পার্শ্ববর্তী ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের দুই ও তিন নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যবর্তী নির্মাণাধীন কবরস্থানের জন্য ১৬ লাখ টাকা অনুদান দেন। কবরস্থান-সংলগ্ন মসজিদ ও মাদ্রাসার
কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয়দের সঙ্গে এ সময়ে মতবিনিময় করেন তিনি।
বিকেলে স্থানীয় কানাইপুর ইউনিয়নের সিকদার বাড়ি মন্দিরে কীর্তন পরিদর্শন করেন ও অনুদান দেন এ. কে. আজাদ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: এ ক আজ দ র ইউন য ন র অন দ ন দ ন এ সময
এছাড়াও পড়ুন:
ফরিদপুরবাসীর পাশেই থাকতে চাই: এ. কে. আজাদ
ফরিদপুর সদরের বিভিন্ন স্থানে জনগণের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন আসনটির (ফরিদপুর-৩) সাবেক স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য এ. কে. আজাদ। এ সময় তিনি দুটি ইউনিয়নে গোরস্থান নির্মাণে অনুদান দেন।
বুধবার দিনব্যাপী ফরিদপুর সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে গণসংযোগ করেন হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. আজাদ।
এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি ও আমার পরিবার গত দুই যুগ ধরে ফরিদপুরের অসহায় মানুষের পাশে আছি। বিপদে-আপদে এই অঞ্চলের মানুষ আমাদের ভরসা করে। ভবিষ্যতে আমরা তাদের পাশেই থাকতে চাই।’
স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষের দিকে ইঙ্গিত করে এ. কে. আজাদ বলেন, ‘আমার সভায় আসতে অনেককে ফোন করে নিষেধ করা হয়েছে, এখানে এলে তাদের নামে মামলা দেওয়া হবে বলেও ভয়-ভীতি দেখানো হচ্ছে। আমি এটা জানার পর পুলিশ কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসা করলাম- আমার সভা-সমাবেশে এলে কোনো সমস্যা আছে কিনা। পুলিশ জানিয়েছে, অসম্ভব, কোনো সমস্যা নেই, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আপনি নির্বাচনের প্রার্থী হতে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাবেন, এ ক্ষেত্রে পুলিশ আপনাকে সব ধরনের সহযোগিতা করবে। এটা কথা তাদের জানানোর পর এখনও অনেকে ভয়ে আছেন।
আশা করি, আস্তে আস্তে তাদের ভয় কেটে যাবে।’
গণসংযোগকালে জেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহিদ আল ফারুক বলেন, ‘আমরা ফরিদপুর সদরের এমপি হিসেবে এ. কে. আজাদকে দেখতে চাই। তিনি ফরিদপুরের অভিভাবক।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. মোতালেব হোসেন, পরিচালক বেলাল হোসেন, অ্যাডভোকেট শামসুল হক ভোলা মাস্টার, সমাজসেবক শাহ আলম মুকুল, শহিদুল ইসলাম নিরু, শিক্ষক নেতা আক্কাস পরামানিক, স্থানীয় ডিক্রীর চর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টু, ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সোবহান মোল্লা, সমাজসেবক উজ্জ্বল সরকার লোটন, মজিদ ফকির, মানোয়ার হোসেন, আবুল বাতিন, আক্তার হোসেন, সিরাজ মীর প্রমুখ।
এদিন বেলা ১১টায় ডিক্রীর চর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে মতবিনিময় সভা শেষে নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের কামার ডাঙ্গীতে মরহুম সালাম চেয়ারম্যানের বাড়ি-সংলগ্ন গোরস্থান সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের জন্য ১০ লাখ টাকা অনুদান দেন এ. কে. আজাদ। এ সময় তিনি স্থানীয়দের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এরপর পার্শ্ববর্তী ঈশান গোপালপুর ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের দুই ও তিন নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যবর্তী নির্মাণাধীন কবরস্থানের জন্য ১৬ লাখ টাকা অনুদান দেন। কবরস্থান-সংলগ্ন মসজিদ ও মাদ্রাসার
কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয়দের সঙ্গে এ সময়ে মতবিনিময় করেন তিনি।
বিকেলে স্থানীয় কানাইপুর ইউনিয়নের সিকদার বাড়ি মন্দিরে কীর্তন পরিদর্শন করেন ও অনুদান দেন এ. কে. আজাদ।