বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় কমেডি সিনেমা ফ্র্যাঞ্চাইজি হাউজফুল। এর আগে এ ফ্র্যাঞ্চাইজির চারটি সিনেমা মুক্তি পায়। গত ৬ জুন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটির পঞ্চম কিস্তি। অক্ষয় কুমারকে নিয়ে এটি নির্মাণ করেছেন তরুণ মনসুখানি।

বিশ্বের ৭ হাজার পর্দায় মুক্তি পায় ‘হাউজফুল ৫’। চলতি বছর এখন পর্যন্ত মুক্তিপ্রাপ্ত বলিউড সিনেমার মধ্যে প্রথম দিনে তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করেছে ‘হাউজফুল ৫’ (২১ বা ২৪ কোটি রুপি)। এ তালিকার প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ‘ছাবা’ (২৯ কোটি রুপি) ও ‘সিকান্দার’ (২৫ কোটি রুপি)।

স্যাকনিল্কের তথ্য অনুসারে, মুক্তির প্রথম দিনে ‘হাউজফুল ৫’ ভারতে আয় করেছে ২৪ কোটি রুপি (নিট), দ্বিতীয় দিনে ৩১ কোটি রুপি (নিট), তৃতীয় দিনে ৩২.

৫ কোটি (নিট), চতুর্থ দিনে ১৩ কোটি রুপি (নিট), পঞ্চম দিনে ১১.৫ কোটি রুপি (নিট), ৬ষ্ঠ দিনে ৮.৫ কোটি রুপি (নিট), সপ্তম দিনে ৭.০৪ কোটি রুপি (নিট)। ভারতে যার মোট আয় দাঁড়িয়েছে ১২৭.২৯ কোটি রুপি। বিদেশে আয় করেছে ৪৩ কোটি রুপি। বিশ্বব্যাপী সিনেমাটি মোট আয় করেছে ১৮৭.২৫ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৬৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা)।   

আরো পড়ুন:

কারিশমা কাপুরের প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় মারা গেছেন

বাবা হ‌তে যাওয়ার খবর জানা‌লেন আরবাজ

বরাবরের মতো অক্ষয় কুমারকে ‘হাউজফুল ফাইভ’ সিনেমায় মজার চরিত্রে পেয়েছেন দর্শকরা। এ ছাড়াও সিনেমাটিতে অভিনয় করবেন অভিষেক বচ্চন, রিতেশ দেশমুখ, সঞ্জয় দত্ত, জ্যাকলিন, নার্গিস ফাখরি, ফারদিন খান, নানা পাটেকর, জ্যাকি শ্রফ, চাঙ্কি পান্ডে, সোনম বাওয়াজ, চিত্রাঙ্গদা সিং প্রমুখ। সিনেমাটি নির্মাণে ২৪০ কোটি রুপি ব্যয় করেছেন সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা।

উল্লেখ্য, ২০১০ সালে মুক্তি পায় হাউজফুল ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রথম সিনেমা ‘হাউজফুল’। ২০১২ সালে মুক্তি পায় ‘হাউজফুল টু’। ২০১৬ সালে মুক্তি পায় ‘হাউজফুল থ্রি’। ২০১৯ সালে মুক্তি পায় ‘হাউজফুল ফোর’।

ঢাকা/শান্ত

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ য কল ন চলচ চ ত র হ উজফ ল ৫ প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ