ঈদের ছুটিতেও সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জরুরি পরিসেবা চল
Published: 14th, June 2025 GMT
পবিত্র ঈদুল আযহার দীর্ঘ ছুটিতেও না.গঞ্জের সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সমূহের জরুরী সেবা চলমান থাকায় স্থানীয় জনগণ সন্তষ্টি প্রকাশ করেন।
গর্ভবতী সেবা, গর্ভোত্তর সেবা, সাধারণ রোগী সেবা, শিশু সেবা, পরিবার পরিকল্পনা পদ্বতি সেবাসহ করোনা ভাইরাস সচেতনতা বিষয় পরামর্শ প্রদান করা হয়।
সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আ,তা,ম বোরহান উদ্দিন জানান, ইউনিয়ন পর্যায়ে পাঁচটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র সমূহ পবিত্র ঈদুল আযহার দীর্ঘ ছুটিতেও বিশেষ ব্যবস্থায় খোলা রাখা হয়।
সরকারী ছুটির দিনে জরুরী সেবা ছাড়া সকল বহিঃবিভাগের সেবা কার্যক্রম বন্ধ থাকে। ব্যাতিক্রমধর্মী সেবা কেন্দ্র থেকে সেবা প্রদান করায় সেবা গ্রহীতাগণ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
সেবা কেন্দ্র সমূহের কার্যক্রম তদারকি করেন সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আ,তা,ম বোরহান উদ্দিন। আরো ছিলেন, সুমিলপাড়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে কর্মরত উপ সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার জনাব আহমদ সজল, গোগনগর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে কর্মরত উপ সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার সুবর্ণা সরকার ও আলীরটেক ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে কর্মরত এফডব্লিউভি সুলতানা আক্তার।
পরিবার পরিকল্পনার ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক মো.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ সদর উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ঈদের ছুটি শেষে ব্যাংক খুলেছে, ভিড় নেই তেমন
পবিত্র কোরবানির ঈদ উপলক্ষে টানা ১০ দিন বন্ধের পর আজ রোববার দেশের সব ব্যাংক খুলেছে। সকাল ১০টায় শুরু হয়েছে লেনদেন। তবে সকালে তেমন ভিড় দেখা যায়নি।
রাজধানীর গুলশান ও মতিঝিলের শাখাগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কর্মকর্তাদের বেশির ভাগই ব্যাংকে এসেছেন। তাঁরা নিজেদের মধ্যে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। কোনো কোনো ব্যাংক গ্রাহকদের সঙ্গেও শুভেচ্ছা বিনিময় করেছে। তবে টানা বন্ধের পর ব্যাংক খুললে যে ধরনের ভিড় হওয়ার কথা, তেমন ভিড় নেই। সকাল ১০টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত লেনদেন চলবে। তবে ব্যাংক খোলা থাকবে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত।
গুলশান ও মতিঝিলের দুটি শাখার ব্যবস্থাপক প্রথম আলোকে বলেন, ব্যাংকে এখন নগদ টাকা জমা ও উত্তোলনের বেশি চাপ হয় না। ঈদের আগে নতুন নতুন টাকার জন্য শুধু চাপ হয়। ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্যই বেশির ভাগ গ্রাহক ব্যাংকে আসেন। ফলে টানা বন্ধ থাকলে লেনদেনে খুব বেশি প্রভাব পড়বে না।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৫ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে একটানা ১০ দিন বন্ধ ছিল। আর্থিক খাত–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে নিকট অতীতে একটানা ১০ দিন ব্যাংক ও শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধের নজির নেই। ব্যাংক বন্ধ থাকায় ব্যবসা–বাণিজ্যেও একধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে।
বন্ধের এ সময়ে লেনদেন করতে গিয়ে ব্যাংক গ্রাহকদের নানা ভোগান্তি পোহাতে হয়। এ সময়ে অনেক গ্রাহক এটিএম থেকে প্রয়োজনীয় সেবা পাননি। বেশির ভাগ ব্যাংক তাদের নিজেদের গ্রাহক ছাড়া অন্য ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য এটিএম সেবা সীমিত করে দিয়েছিল। এ কারণে এটিএম থেকে অনেকে টাকা তুলতে পারেননি। তবে অনলাইন বা ইন্টারনেটনির্ভর লেনদেন চালু ছিল।