কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার ফুলকুমার নদে মাছ ধরার সময় পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (১৫ জুন) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম রায়গঞ্জ বালাবাড়ী এলাকায় মারা যায় তারা।
মারা যাওয়া ইব্রাহীম আলী (৮) একই এলাকার আজিজুর রহমানের ছেলে। তাবাসসুম (৯) আব্দুর রহমানের মেয়ে। তারা সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই বোন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ইব্রাহীম আলী, তাবাসসুম ও প্রতিবেশী আল-আমিনের ছেলে মাহাবুর রহমান তিনজন মিলে বাড়ির পাশের ফুলকুমার নদে নেমে ছোট জাল দিয়ে মাছ ধরছিল। এক পর্যায়ে তারা ডুবে যায়। আশেপাশের লোকজন গিয়ে মাহাবুর রহমানকে জীবিত উদ্ধার করে।
আরো পড়ুন:
টাঙ্গাইলে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
দীঘিনালায় নদীতে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
আধা ঘণ্টা পর অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাবাসসুমকে। নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘণ্টাখানেক পর উদ্ধার হয় ইব্রাহীম আলীর মরদেহ।
নাগেশ্বরী থানার ওসি রেজাউল করিম রেজা জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল।
ঢাকা/বাদশাহ/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর নদ র রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।