আগামী জুলাই মাসে দেশের সব জেলায় অসহায় মানুষের কল্যাণে ‘সেবামূলক মেলা’র আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ।
তিনি বলেন, “এই মেলার মাধ্যমে সমাজের অবহেলিত মানুষ হটলাইনে যোগাযোগ করতে পারবেন। এভাবে তাদের সচেতন করে তোলা সম্ভব হবে।”
সোমবার (১৬ জুন) সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
আরো পড়ুন:
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে প্রণোদনা চান উপদেষ্টা
এলজিআরডি উপদেষ্টা
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার
উপদেষ্টা বলেন, “সমাজ থেকে সহিংসতা দূর করতে এবং নারী ও শিশু নির্যাতন মুক্ত এলাকা গড়ে তুলতে আমরা কাজ করব। গত ১০ মাসে আমাদের যে অর্জন তা ধরে রাখতে হবে।”
তিনি বলেন, “দেশের কথা ভেবে, ভবিষ্যতের কথা ভেবে সমাজে অবহেলিত মানুষের সেবামূলক কাজে মন্ত্রণালয়ের কাঠামোগত পরিবর্তনের যে কাজ হাতে নিয়েছি তা দ্রুতগতিতে করতে চাই। এ সেবামূলক কাজ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে চাই। রাষ্ট্রের কর্মচারী হিসেবে আমরা আমাদের দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করব এবং আমাদের এ অর্জনকে জুলাই আন্দোলনে শহীদদের উৎসর্গ করব।”
ঢাকা/হাসান/সাইফ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট স ব ম লক উপদ ষ ট
এছাড়াও পড়ুন:
নেতানিয়াহুকে থামাতে ওয়াশিংটন থেকে একটি ফোনই যথেষ্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাত বন্ধে পদক্ষেপ নিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইরান। তেহরান বলেছে, ইসরায়েলের ওপর যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ প্রয়োগ করাই সংঘাত বন্ধের একমাত্র উপায়। অন্যদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তাঁর দেশ এখন ‘বিজয়ের পথে’ রয়েছে।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি সোমবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কূটনীতিতে সৎ এবং এই যুদ্ধ বন্ধ করতে আগ্রহী হন, তাহলে তাহলে পরবর্তী পদক্ষেপগুলো সে অনুযায়ী হবে।’ ‘ইসরায়েলের অবশ্যই আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে এবং আমাদের বিরুদ্ধে সামরিক হামলা পুরোপুরি বন্ধ না হলে পাল্টা জবাব অব্যাহত থাকবে। নেতানিয়াহুর মতো কাউকে দমন করতে ওয়াশিংটন থেকে একটি ফোন কলই যথেষ্ট।
ইসরায়েলের একটি বিমানঘাঁটিতে সেনাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস এবং তাদের ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করা- এই দুই প্রধান লক্ষ্য অর্জনের পথে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিজয়ের পথে আছি। তেহরানের নাগরিকদের বলছি, ‘সরে যান’, আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।’