পুঁজিবাজারে বিমা খাতে তালিকাভুক্ত পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের একজন উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ার হস্তান্তর করার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি তার মেয়েকে এ শেয়ার উপহার হিসেবে দেবেন।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের উদ্যোক্তা পরিচালক এ কে এম রহমাতুল্লাহ। তিনি তার মেয়ে সাহানা রহমাতুল্লাহর (কোম্পানির পরিচালক) কাছে ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৩৩৩টি শেয়ার হস্তান্তর করবেন।

আরো পড়ুন:

মীর আখতারের প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর আবেদন বাতিল

বিএটির ঢাকার কারখানা বন্ধ ও রেজিস্টার্ড অফিস পরিবর্তন হচ্ছে

আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেডিং সিস্টেমের বাইরে উপহার হিসেবে এ শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করবেন তিনি।

ঢাকা/এনটি/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকাসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৯

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে অভিযান চালিয়ে ৮ দিনে ২৯ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ম্যাগাজিন, দেশীয় অস্ত্র, মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ১১ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীন ইউনিটগুলো ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। এসব অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, অবৈধ অস্ত্রধারী, মাদক ব্যবসায়ী, চোর, প্রতারক, কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য, মাদকাসক্তসহ ২৯ জনকে আটক করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আটক হওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে ৫টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১টি ম্যাগাজিন, ১০টি গুলি, দেশীয় অস্ত্র, মাদক, জাল পরিচয়পত্র, সামরিক বাহিনীর ক্যাপ্টেন পদমর্যাদার পরিচয়পত্র, জাল ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড, রুপা, মুঠোফোনসহ বিভিন্ন চোরাই মালামাল ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

আটক ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও পরবর্তী আইনি কার্যক্রমের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, দেশব্যাপী জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এ ছাড়া শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী সম্পৃক্ত রয়েছে। সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সাধারণ মানুষকে যেকোনো সন্দেহজনক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে কাছের সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ