ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার বাশিয়া এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

আজ বুধবার সকাল সাতটার দিকে টাঙ্গাব বাশিয়া বাজার এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদে দুই শিশুর মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পাগলা থানা-পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ গিয়ে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে। 

মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার পাগলা থানাধীন বাসিয়া-পুডিরঘাট এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। এতে শাপলা আক্তার (১৪) নামে নবম শ্রেণির এক ছাত্রী নিহত হয়। গতকাল তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে আরিফ ও জোবায়ের নিখোঁজ ছিল।

পাগলা থানার ওসি ফেরদৌস আলম বলেন, উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর মরদেহ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ময়মনস হ ন হত দ ই দ ই শ শ র মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

ছাত্র-জনতার ভয়ে ডোবায় ঝাঁপ সাবেক মেয়রের, পুলিশে সোপর্দ

যশোরের কেশবপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলামকে ধরে পুলিশে দিয়েছেন ছাত্র-জনতা। বুধবার বিকেল ৩টার দিকে পৌর শহরের ভবানীপুর এলাকায় একটি বাড়িতে ঘেরাও করেন ছাত্র-জনতা। পরে থানা ছাত্র-জনতার ভয়ে পালাতে গিয়ে একটি ডোবাতে ঝাঁপ দেন তিনি। পরে স্থানীয়রা ধরে মারধরের চেষ্টা করলে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। একটি বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ জানিয়েছে, গতবছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রফিকুল ইসলাম তার ভবানীপুর মোড়লপাড়ার বাড়িতে আত্মগোপনে ছিলেন। বুধবার দুপুরের দিকে তার বাড়িটি স্থানীয় ছাত্র-জনতা ঘিরে ফেলেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে রফিকুল ইসলাম ওই এলাকার আরিফুর রহমান মিলনের বাড়িতে আশ্রয় নেন। পরে ছাত্র-জনতার ভয়ে পালাতে একটি ডোবায় ঝাঁপ দেন রফিকুল। পুলিশ জানতে পেরে রফিকুলকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, সাবেক মেয়রের বিরুদ্ধে নাশকতা, চাঁদাবাজিসহ কয়েকটি মামলা রয়েছে। আওয়ামী লীগের আমলে কেশবপুরে ত্রাস সৃষ্টি করতেন জামাল বাহিনী। সেই জামাল বাহিনীর পরিচালনা করতেন সাবেক মেয়র রফিকুল। একটি বিস্ফোরক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ