রাজধানীর কলাবাগানের গ্রিনকর্নার এলাকায় মোহাম্মদ মজিব আহাম্মেদ (২৭ বছর) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরে তার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মৃতের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার পাঁচপাড়া গ্রামে। তার পিতার নাম তোফায়েল আহমেদ। ৫৩ গ্রিনকর্নার এলাকার একটি বাসার পাঁচতলায় থাকতেন এবং একটি দোকানের কর্মচারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন তিনি।

আরো পড়ুন:

শ্রীপুরে পাঁচ কবর থেকে কঙ্কাল চুরি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মসজিদে পড়ে ছিল শিশুর মরদেহ

কলাবাগান থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) গোলাম মোস্তফা বলেন, “আমরা খবর পেয়ে রবিবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে কলাবাগানের ৫৩ গ্রিনকর্নার এলাকার একটি পাঁচতলা ভবনের ১ নম্বর রুমের মেঝের বিছানার উপর থেকে চিৎ অবস্থায় ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তে জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের  মর্গে পাঠানো হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, “মৃত যুবকের রুম পাটর্নার মেহেদী হাসান হৃদয় জানান, মৃত মজিব দোকান কর্মচারী ছিল। সে গতরাত ১১টার দিকে বাথরুমে যায়, অনেক সময় সে না আসায় বাথরুমের দরজা নক করি। দরজা না খোলায় ওই দরজা ভেঙ্গে দেখি লোহার আড়ার সঙ্গে প্লাস্টিক রশি দিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া। পরে আমরা ওকে নামিয়ে রুমে নিয়ে ফ্লোরের বিছানায় শুয়ে দেই। তবে কি কারণে আত্মহত্যা করেছে জানি না।”

ঢাকা/বুলবুল/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ কল ব গ ন য বক র মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

মুরাদনগরে নারী নির্যাতন: রিমান্ড শেষে চার আসামিকে আদালতে তোলা হবে আজ

কুমিল্লার মুরাদনগরের ধর্ষণ কাণ্ডে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে পর্নোগ্রাফি আইনের মামলায় গ্রেপ্তার ৪ আসামিকে ৩ দিনের রিমান্ড শেষে আজ মঙ্গলবার আদালতে হাজির করা হবে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে ওই দিন ভুক্তভোগী নারীকে ঘরের ভেতর আটকে নির্যাতন ও ভিডিও ভাইরাল করার বিষয়ে তারা বেশ কিছু তথ্য দিয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।

এ বিষয়ে আগেই কোনো তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন মুরাদনগর থানার ওসি জাহিদুর রহমান। তবে মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘রিমান্ডে ঘটনার সময় নির্যাতন ও ভিডিওকারীদের নাম প্রকাশ করেছেন আসামিরা।’

বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার আমলি আদালত-১১ এর বিচারক মমিনুল হকের আদালতে চারজনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মুরাদনগর থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রুহুল আমিন। আদালত ৪ জনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তারা হলেন– রমজান, মোহাম্মদ আলী সুমন, মো. আরিফ ও মো. অনিক। 

মুরাদনগর থানার ওসি জাহিদুর রহমান গতকাল সমকালকে বলেন, রিমান্ড শেষে মঙ্গলবার আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হবে। একই মামলায় গ্রেপ্তার আরেক আসামি ও ঘটনার পরিকল্পনাকারী শাহ পরানের রিমান্ড শুনানি হবে বুধবার। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ