চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৯ জুলাই) উপজেলার চরলক্ষ্যা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের গোয়ালপাড়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

কর্ণফুলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আকাশ মাহমুদ ফরিদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘‘স্থানীয়রা রাস্তার পাশে এক যুবকের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।’’

তিনি আরো বলেন, “ওই যুবক কীভাবে মারা গেছেন তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। নিহতের পরিচয় শনাক্তে পরবর্তী কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।”

আরো পড়ুন:

তিস্তায় নিখোঁজের একদিন পর শিশুর লাশ উদ্ধার

শ্রীপুরে পাঁচ কবর থেকে কঙ্কাল চুরি

ঢাকা/রেজাউল/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

ব্লাঙ্কোসদের তছনছ করে ফাইনালে পিএসজি

শূন্য হাতে মৌসুম শেষ করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে ক্লাব বিশ্বকাপ জিততে মুখিয়ে ছিল লস ব্লাঙ্কোসরা। কিন্তু সেমিফাইনালে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ী পিএসজি পরীক্ষার সামনে পড়েন আলোনসো। ওই পরীক্ষায় বাজেভাবে হেরেছে রিয়াল মাদ্রিদ। তাদের ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে গেছে লুইস এনরিকের পিএসজি।

বুধবার মেটলাইফ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান ক্লাসিকোর ভাগ্য ২৪ মিনিটেই গড়ে ফেলে লা প্যারিসিয়ানরা। ডিফেন্ডার রাউল অ্যাসেনসিওর ভুলে ৬ মিনিটে  প্রথম লিড নেয় পিএসজি৷ গোলটি করেন স্প্যানিশ মিডফিল্ডার ফ্যাবিয়ান রুইজ।

তিন মিনিট পরে আবারো রিয়াল ডিফেন্ডারের ভুল। এবার অভিজ্ঞ অ্যান্তোনি রুডিগার বল হারান। যা ধরে গতির সঙ্গে রিয়ালের বক্সে ঢুকে ব্যবধান ২-০ করেন উসমান ডেম্বেলে। 

ফ্যাবিয়ান রুইজ ২৪ মিনিটে দলের তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন। শুরুতেই রিয়ালের রক্ষণভাগ তছনছ করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি হাতে নেয় লা প্যারিসিয়ানরা। বদলি নামা গঞ্জালো রামোস ম্যাচের শেষদিকে অর্থাৎ, ৮৭ মিনিটে রিয়ালের জালে গোলের হালি পূর্ণ করেন।

আলোনসোর কৌশলে ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদ যেন পুরোপুরি বোতলবন্দী ছিলেন। ভিনিসিয়াস জুনিয়রকে তিনি রাইট উইঙ্গে খেলান। অস্বস্তির ওই পজিশনে ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গারকে খুঁজেই পাওয়া যায়নি। তিনি গোলে না পেরেছেন শট নিতে, না পেরেছেন সুযোগ তৈরি করে দিতে। ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদ মাত্র ৩১ শতাংশ বল পায়ে রাখতে পেরেছিল। যা খুবই বেমানান। গোলে শট নিতে পেরেছিল মাত্র দুটি। যা পিএসজি গোলরক্ষক দোন্নারুমার জন্য ফেরাতে না পারার কারণই ছিল না।

সম্পর্কিত নিবন্ধ