প্রথম আলো :
ঘটনা সম্পর্কে একটু বলবেন?
খায়রুল বাসার : কলকাতা থেকে আমার শুটিং সেটে একটি টিম দেখা করতে আসে। তারা জানায়, ‘ভালোবাসার মরশুম’ নামের একটি সিনেমায় আমাকেই দরকার। আমাকে গল্প শোনায়। সব শুনে তাদের জানাই, সেপ্টেম্বরে আমার শিডিউল দেওয়া আছে। আমাকে একটু সময় দিতে হবে। কিন্তু তারা আমাকে সিনেমাটিতে চায়। ২২ জুলাই প্রথম পরিচয়। তখনই তারা সব ফাইনাল করে যেতে চায়। তাদের মধ্যে অনেক তাড়াহুড়া লক্ষ করি। বারবার তাদের শিডিউল জটিলতার কথা বলি। একটা উপায় বের করে শিডিউলটা ম্যানেজ করে নিয়ে কথা হয়। ১০ দিন সময়ও চাই। এরপরও তারা আমাকে অ্যাগ্রিমেন্ট ছাড়াই পারিশ্রমিকের চার ভাগের এক ভাগ টাকা দিয়ে দেয়। এদিকে সিনেমাটি নিয়ে দেশের গণমাধ্যমে খবরও হতে থাকে। পরে আমি শিডিউল ম্যানেজ করতে পারিনি। তাদের অন্য কাউকে নিয়ে ভাবার কথা বলি। টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য উনাদের কাছে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চাই, যা এখনো উনারা আমাকে পাঠাননি । আমি মনে করি, বোঝাপড়ার মধ্য দিয়েই সবকিছু এগিয়ে যাচ্ছিল।
খায়রুল বাসার। ছবি: ফেসবুক থেকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে গেল ১ হাজার ১৯২ কেজি ইলিশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম চালানে ১ হাজার ১৯২ কেজি ইলিশ মাছ ভারতে রপ্তানি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে দুটি পিকআপে এসব ইলিশ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় পাঠানো হয়েছে। প্রতি কেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য ধরা হয়েছে ১২ মার্কিন ডলার ৫০ সেন্ট (১ হাজার ৫২৫ টাকা)।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিশেষ বিবেচনায় বাংলাদেশ সরকার এ বছর ভারতে ১ হাজার ২০০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। দেশের ৩৭টি প্রতিষ্ঠান রপ্তানির অনুমোদন পেয়েছে।
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানিকারকদের ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্টের দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠান মেসার্স শাকিয়াত কনস্ট্রাকশন জানায়, সকাল নয়টার দিকে ইলিশবোঝাই দুটি পিকআপ বন্দরে প্রবেশ করে। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান যশোরের বেনাপোলের মাতাব অ্যান্ড সন্স এবং আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পরিতোষ বিশ্বাস। চলতি সপ্তাহে আখাউড়া দিয়ে আরও ইলিশের চালান আগরতলায় যাওয়ার কথা রয়েছে।
ইলিশ পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে