Prothomalo:
2025-07-30@11:16:36 GMT

দিনে ঘুমানো কি ভালো

Published: 27th, July 2025 GMT

দেহ ও মনের সুস্থতায় প্রতিদিন ৭-৯ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ঘুমের জন্য উৎকৃষ্ট সময় হলো রাত। রাতে ঘুমিয়ে সকাল সকাল উঠে যাওয়া ভালো অভ্যাস। তবে রাতের বেলা যদি কারও কাজ থাকে—যেমন অ্যাসাইনমেন্ট, পড়াশোনা, রাতের শিফটে কাজ—তাহলে? জেট ল্যাগে যাঁরা ভোগেন এবং ভিনদেশের সময় অনুযায়ী যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের বেলায়ও একই প্রশ্ন। এসব ক্ষেত্রে দিনের বেলা কয়েক ঘণ্টা ঘুমালে তাকে অতিরিক্ত ঘুম বলা যাবে না। আবার ভোরে ঘুম থেকে জাগলে সারা দিন নানা কাজের ব্যস্ততায় একসময় ক্লান্তি ভর করতেই পারে শরীরে।

ক্লান্ত শরীর কর্মোদ্যম হারায়। মস্তিষ্ক ক্লান্ত হয়ে পড়লে স্বাভাবিক মনঃসংযোগও ব্যাহত হয়। কাজের গতি কমে যায়। এমন সমস্যা মোকাবিলায় দুপুরের পর স্বল্পমেয়াদি হালকা ঘুম হতে পারে উপকারী। সুযোগ থাকলে দুপুরে কিংবা বিকেলে ২০-৩০ মিনিটের একটা ‘ন্যাপ’ অর্থাৎ ছোট্ট ঘুম দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। ঘুমটা হতে হবে প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে, এলোমেলো রুটিনে নয়।

তবে শারীরিক ও মানসিক কারণে রাতে ঘুমের সমস্যায় দিনে ঘুম পেলে তা নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

আরও পড়ুনদিনে কতবার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক২২ ঘণ্টা আগেশারীরিক কোনো অসুবিধা থাকলে ঘুমে ব্যঘাত হয়.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বিয়ে বাড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বরের বাবার মৃত্যু

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় বিয়ে বাড়ির আলোকসজ্জায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ হারালেন বরের বাবা বিষু পাল (৬৫)। বুধবার (৩০ জুলাই) উপজেলার গুনই মদনমুরত গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

স্থানীয়রা জানান, বিষু পালের বড় ছেলে বিজয় পালের বিয়ে ঠিক হয় ৩১ জুলাই (বৃহস্পতিবার)। সেই উপলক্ষে বাড়িতে আলোকসজ্জার আয়োজন করা হয়। বাড়ির একটি গ্রিলে অস্থায়ী বিদ্যুৎ লাইনের তার ঝুলছিল। যেখানে লিকেজ ছিল। সকালে অসাবধানতাবশত সেই গ্রিলে হাত দিলে বিষু পাল বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরিবারের লোকজন তাকে উদ্দার করে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। 

আরো পড়ুন:

কুড়িগ্রামে সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ কৃষকের মৃত্যু

বানিয়াচং থানার এসআই সজিব ঘোষ জানান, ঘটনাটি মর্মান্তিক। বিয়ের আনন্দময় পরিবেশ হঠাৎ করে বিষাদে পরিণত হয়েছে। বিকেলে বিষু পালের পরিবারের সদস্যরা বিনা ময়নাতদন্তে লাশ নিয়ে যাওয়ার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদরে গিয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর আবেদন করেছেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। 

ঢাকা/মামুন/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ