এক্সচেঞ্জ হাউজ বিক্রি করবে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
Published: 28th, July 2025 GMT
পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ইতালিতে অবস্থিত তাদের এক্সচেঞ্জ হাউজ বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সোমবার (২৮ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে রবিবার (২৭ জুলাই) পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরো পড়ুন:
বিএসইসিতে পুঁজিবাজার অংশীজনদের নিয়ে সমন্বয় সভা সোমবার
অনলাইন আইপিও আবেদন নিয়ে পাইলট টেস্টিং-প্রশিক্ষণ
এক্সচেঞ্জ হাউজটির নাম ফার্স্ট সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ ইতালি এসআরএল। এটি ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের শতভাগ মালিকানাধীন সহযোগী কোম্পানি। যুক্তরাজ্যভিত্তিক কোম্পানি এনইসি মানি ট্রান্সফার লিমিটেডের কাছে এক্সচেঞ্জ হাউজটি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে, কত টাকায় এটি বিক্রি করা হচ্ছে, সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।
ঢাকা/এনটি/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
গাজীপুরে বকেয়া বেতন ও কারখানা চালুর দাবিতে ঢাকায় শ্রমিকদের ‘ভুখা মিছিল’
গাজীপুরে বন্ধ হয়ে যাওয়া উইনটেক্স গ্লোভস কারখানা পুনরায় চালু ও শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে আন্দোলনের ১৭তম দিনে রাজধানীতে ভুখা মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শ্রমিকেরা।
মঙ্গলবার বেলা ১১টায় বিজয়নগরের শ্রম ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি পল্টন, প্রেসক্লাব, বিজয়নগর হয়ে পুনরায় শ্রম ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন আন্দোলনরত শ্রমিকেরা।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক সমাবেশে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক কাজী মো. রুহুল আমিন বলেন, ১৫ জুন বেআইনিভাবে কারখানা বন্ধ করা হয়। পরদিন ১৬ জুন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের ডিআইজি, জেলা প্রশাসক এবং পরে শ্রম উপদেষ্টা ও শ্রমসচিবকে দুইবার লিখিতভাবে বিষয়টি জানিয়ে প্রতিকার চাওয়া হয়। আজ (বুধবার) ১৭তম দিন যাবৎ শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান আন্দোলনের পর অদ্যাবধি তাঁরা কোনো উদ্যোগ নেননি, এমনকি শ্রমিকদের সাথে কথাও বলেননি, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
কাজী মো. রুহুল আমিন আরও বলেন, শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে শ্রমিকদের সুসম্পর্কের পরিবর্তে মুখোমুখি দাঁড়ানো কারও জন্যই মঙ্গল বয়ে আনবে না।
সমাবেশে অন্য বক্তারা বলেন, অতীতের সরকারগুলোর মতো বর্তমান সরকার যদি মালিক পুষে শ্রমিক মারার পথ অনুসরণ করে, তাহলে এর পরিণতি হবে ভয়াবহ।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উইনটেক্স গ্লোভস শ্রমিক-কর্মচারী সংগ্রাম পরিষদের সমন্বয়ক মো. তুহিন এবং সঞ্চালনা করেন শ্রমিকনেতা জালাল হাওলাদার। আরও বক্তব্য দেন শ্রমিকনেতা মুর্শিকুল ইসলাম শিমুল, সেকেন্দার হায়াত, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।