আড়াইহাজার উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়নের বাজবী তাঁতিপাড়া এলাকা থেকে এক কিশোরের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৪ আগস্ট) সকালে নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত কিশোরের নাম নাদিম (১৪)। সে আড়াইহাজার উপজেলার দুপ্তারা ইউনিয়নের বাজবী তাঁতিপাড়া এলাকা মজিদ মিয়ার ছেলে।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সকালে পরিবারের অন্য সদস্যরা বাড়ির বাইরে ছিলেন। এ সুযোগে নাদিম বসতঘরের জানালার গ্রিলে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস দেন। তার চাচা তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের সহায়তায় নিচে নামান।

খবর পেয়ে আড়াইহাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

আড়াইহাজার থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) সাইফউদ্দিন বলেন, "প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।"
 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

ডি ব্রুইনা-সিটির পুনর্মিলনীতে হলান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’

ম্যানচেস্টার সিটি ২-০ নাপোলি

ইতিহাদ ছেড়ে গিয়েছিলেন গত জুনে। তারপর এবারই তাঁর প্রথম ফেরা বড় সাধের এই স্টেডিয়ামে। ম্যানচেস্টার সিটির দর্শকেরা তাঁকে নায়কের মর্যাদায় বরণও করে নিলেও কোথায় যেন একটা অতৃপ্তি থেকে গেল। কেভিন ডি ব্রুইনা এখন হতে পারেন প্রতিপক্ষ, তবু ম্যাচের মাত্র ২৬ মিনিটে তাঁর বদলি হয়ে মাঠ ছাড়ার সময় সিটির দু-একজন সমর্থকদের মুখটা শুকনো দেখা গেল। ক্লাব কিংবদন্তিকে উঠে দাঁড়িয়ে তাঁরা সম্মান দেখিয়েছেন, তবে মাঠে আরও কিছুক্ষণ দেখতে চেয়েছিলেন নিশ্চয়ই!

কৌশলগত কারণে মাঠ ছাড়তে হয় ডি ব্রুইনাকে। নাপোলি কোচ আন্তোনিও কন্তে অবশ্য তাতে হার এড়াতে পারেননি। বিরতির পর আর্লিং হলান্ড ও জেরেমি ডকুর গোল হজম করতে হয়। সিটির ২-০ গোলের এ জয়ে দারুণ এক রেকর্ডও গড়েন হলান্ড।

৫৬ মিনিটে তাঁর গোলটির উৎস সিটি মিডফিল্ডার ফিল ফোডেন। লব করে দারুণভাবে বলটা তুলে সামনে বাড়িয়ে দেন, হেডে চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজের ৫০তম গোল তুলে নেন হলান্ড। সেটা আবার এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে দ্রুততম। ৪৯ ম্যাচে ‘ফিফটি’ পাওয়া হলান্ড পেছনে ফেললেন রুদ ফন নিষ্টলরয়কে (৬২ ম্যাচ)।

ডকুর গোলটি দেখার মতো। ৬৫ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে বল পেয়ে ভেতরে ঢুকে গোল করার পথে নাপোলির তিন খেলোয়াড় মিলেও তাঁকে থামাতে পারেননি। সিটির এই দুই গোলে এগিয়ে যাওয়া আসলে একটি সুবিধার ফল। ২১ মিনিটে বক্সে হলান্ডকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন নাপোলি অধিনায়ক ও রাইট ব্যাক জিওভান্নি ডি লরেঞ্জো। এরপর ১০ জনে পরিণত হওয়া ইতালিয়ান ক্লাবটির ওপর চেপে বসে সিটির আক্রমণভাগ।

গোল করলেন জেরেমি ডকু

সম্পর্কিত নিবন্ধ