আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

তিনি বলেন, “যেভাবে হোক ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে। পৃথিবীর কোনো শক্তি এই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না। নির্বাচন হবে এবং সেই বিষয়ে যত ধরনের প্রস্তুতি লাগে সেগুলো নেওয়া হচ্ছে।”   

আরো পড়ুন:

আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর হবে: আদিলুর

আসন সীমানা চূড়ান্ত, প্রশ্নের সুযোগ নেই আন্দোলনেও লাভ নেই

রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।

শফিকুল আলম বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে উন্নতি হয় সেজন্য সরকার সর্বাত্মক কাজ করে যাচ্ছে। আপনাদের বুঝতে হবে বিক্ষোভ কর্মসূচিসহ ৫ আগস্টের পর ১ হাজার ৬১৫টার মতো ঘটনা ঘটেছে। গড়ে প্রতিদিন ৪টি করে ঘটনা ঘটেছে বা বিক্ষোভ হয়েছে। তার মধ্যে ৬০০টি ঘটনা ছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত। একটা বিপ্লবের পরে যে চাওয়া তৈরি হয়েছে সেখান থেকে দেখা যাচ্ছে সবাই বিক্ষোভ করছেন। সবাই তাদের দাবি দাওয়া নিয়ে রাস্তায় আসছেন। যেহেতু আগের সরকার গত ১৫ বছর নিপীড়ন করেছে, এই ধরনের বিক্ষোভকে দমন করেছে, তাই এখন সবাই তাদের দাবি-দাওয়াগুলো এই সরকারের সময় আনছেন। এই সরকার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথেষ্ট ধৈর্যের সঙ্গে এই বিষয়গুলো মোকাবিলা করছে।”

সূত্র: বাসস

ঢাকা/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি

‎নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল  সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।

সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে  একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য। 

সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের  গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র‍্যাব, বিজিবি,  সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।

‎‎মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর)  শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

‎দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।

‎‎জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।

‎‎এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।

‎‎তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।

‎‎এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
  • নুরুল হকের ওপর হামলার ঘটনায় জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন
  • ১৭ কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ, নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুই হাজার সদস্য
  • ফরিদপুরে অবরোধ শনিবার পর্যন্ত স্থগিত
  • আসন্ন নির্বাচনে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের