নেত্রকোণার খালিয়াজুড়ি উপজেলার ধনু নদে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে স্পিডবোট উল্টে যাওয়ার ঘটনায় আরো এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে মরদেহটি ভেসে ওঠে। এ নিয়ে এই ঘটনায় চার জনের মরদেহ উদ্ধার করা হলো।

আরো পড়ুন:

গোপালগঞ্জে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

উদ্ধার করা লাশটি হলো আন্ধাইর গ্রামের সামসু মিয়ার মেয়ে সামিয়ার (১১)। এর আগে, গত শুক্রবার দুপুরে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট চরপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিখোঁজ হয় শিশুসহ চারজন।

খালিয়াজুরী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মকবুল হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘‘এ ঘটনায় আর কেউ নিখোঁজ নেই।’’

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার উপজেলার আন্ধাইর গ্রামের নবাব মিয়ার ছেলে রানা মিয়ার বিয়ের অনুষ্ঠানের বরযাত্রী যেতে ইটনা থেকে স্পিডবোটটি ভাড়া করে আনা হয়। বোটে করে বিয়ে বাড়ির ১৫ জন স্বজন ঘুরতে বের হন। সেসময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পণ্যবাহী বাল্কহেডের ধাক্কা থেকে বাঁচতে গিয়ে ডিঙি নৌকার সঙ্গে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় স্পিডবোটটি। এতে শিশুসহ চার জন নিখোঁজ হন।

ঢাকা/ইবাদ/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ ঘটন য়

এছাড়াও পড়ুন:

আবার ‘লাস্ট মিনিট শো’, জন্মদিনের রাতে স্লটকে জয় উপহার ফন ডাইকের

লিভারপুল ৩–২ আতলেতিকো মাদ্রিদ

জন্মদিনের রাতে এর চেয়ে ভালো উপহার আর কী হতে পারে!

রেফারি শেষ বাঁশি বাজাতেই মাঠে ঢুকে পড়লেন আর্নে স্লট। লিভারপুলের সমর্থকেরা তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে থাকলেন, দল জেতায় অভিনন্দনও জানালেন। মুখে চওড়া হাসি নিয়ে হাত নেড়ে স্লট সেই অভিবাদনের জবাব দিলেন।   

ভার্জিল ফন ডাইকের সঙ্গে আলিঙ্গনের সময় স্লটকে একটু বেশিই খুশি মনে হলো। কারণ, লিভারপুল অধিনায়ক ফন ডাইক ত্রাতার ভূমিকায় আবির্ভূত না হলে তাঁর বিশেষ রাতটা যে অনেকটাই পানসে হয়ে যেত!

২০২৫–২৬ মৌসুমে শেষ মুহূর্তে জয়সূচক গোল করাকে অভ্যাস বানিয়ে ফেলেছে লিভারপুল। যেটিকে বলা হচ্ছে লাস্ট মিনিট শো, কয়েকটি সংবাদমাধ্যম নাম দিয়েছে স্লট টাইম।

এবার সেই শো–এর নায়ক ফন ডাইক। যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে তাঁর হেডারেই আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ড্রয়ের পথে থাকা ম্যাচটা ৩–২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়নস লিগে শুভসূচনা করল লিভারপুল।

এ নিয়ে এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা পাঁচ ম্যাচ জিতল লিভারপুল। সবকটি ম্যাচে অলরেডরা জয়সূচক গোল করল ৮০ মিনিটের পর; এর তিনটিই যোগ করা সময়ে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ