Prothomalo:
2025-10-14@03:14:28 GMT

হংকংয়ে জয়েই চোখ বাংলাদেশের

Published: 14th, October 2025 GMT

মার্চ থেকে অক্টোবর; শিলং থেকে ঢাকা কিংবা ভারত ম্যাচ থেকে হংকং ম্যাচ। এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের গত তিন ম্যাচ। যেভাবেই বলা হোক না কেন, দেশের ফুটবলে এই সময়ের দৃশ্যগুলো আনন্দের সঙ্গে কিছুটা আক্ষেপেরও। কখনো শেষ মুহূর্তে পয়েন্ট হারানো, কখনো গোল মিসের হতাশা, আবার কখনো ভুলের মাশুল দেওয়া।

‎প্রতিটি ম্যাচেই আশা নিয়ে শুরুর পর হতাশায় ডুবতে হয়েছে সমর্থকদের। দিন শেষে আফসোস নিয়ে প্রশ্ন, ‘ইশ্‌, যদি একটা পয়েন্ট পাওয়া যেত!’, ‘একটা গোল হলে তো আমরাই জিততাম.

..’, ‘শেষ সময়ে গোলটা কিভাবে খেয়ে গেলাম!’ মাঝে দুটি প্রীতি ম্যাচে ভুটানের বিপক্ষে জয় আর নেপালের বিপক্ষে ড্র করা গেলেও সাম্প্রতিক সময়ে ভালো ফুটবল খেলেও শেষটা ভালো করতে না পারার আক্ষেপেই পুড়তে হয়েছে বেশি।

আজ আবার হংকংয়ে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে সেই আক্ষেপ ঘুচিয়ে জয়োৎসব করার সুযোগ জামাল ভুঁইয়া–হামজা চৌধুরীদের সামনে। দেশের ফুটবলের ‘মন খারাপ’ চেহারাটা বদলে দেওয়ার উপলক্ষও। হামজা–শমিত সোমরা লাল–সবুজ জার্সি গায়ে জড়ানোর পর ফুটবলে নতুন এক বাংলাদেশকে দেখছে সবাই। বছরখানেক আগেও দেশের ফুটবলপ্রেমীরা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, লিওনেল মেসিতে মজেছিলেন। এখন তাঁদের মুখে মুখেই হামজার কথা। বাংলাদেশ দলের ম্যাচ দেখতে টিকিটের জন্য হাহাকার পড়ে যায়। ফুটবলের এমন সুসময়ে এখন শুধু জয়ের উৎসব করাটাই যেন বাকি।

হংকংয়ের বিপক্ষে জিততে পারবে তো বাংলাদেশ? সেই লক্ষ্যে অনুশীলনে নিজেদের প্রস্তুত করেছেন রাকিব–মোরসালিনরা

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে পচাদিঘীতে মিলল মরদেহ

বাগেরহাটের পচাদিঘী থেকে সুমন্ত বিশ্বাস (৪৫) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকালে তার মরদেহ উদ্ধার হয়।

মারা যাওয়া সুমন্ত জেলার চিতলমারি উপজেলার বাবুগঞ্জ গ্রামের মৃত সতীশচন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন। সুমন্ত বাগেরহাট পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের এলজিইডির মোড় এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন। 

আরো পড়ুন:

বরিশালে আ.লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার, স্বজনদের দাবি হত্যা

নাটোরে হোটেল থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

বাগেরহাট সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মাহমুদ উল হাসান জানান, বাগরহাট সদরের বাদেকারাপাড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের বাড়িতে রাজমিস্ত্রির কাজ করছিলেন সুমন্ত। সোমবার দুপুরে খাবার খেত বের হয়ে আর ফিরেননি তিনি। অনেক খোঁজাখুঁজি করা হলেও তার সন্ধান পাননি এলাকাবাসী। আজ সকালে পচাদিঘীতে মরাদেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে বাগেরহাট জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। 

তিনি জানান, সুমন্তের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের পর তার মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।

ঢাকা/শহিদুল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ