দেড় বছর আগে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বলেছিলেন, রাজনীতিবিদ স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। গণমাধ্যমে দেওয়া সেই ঘোষণার পর স্বামীর সঙ্গে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি মাহিকে। দুজন দুজনের মতো করেই ব্যস্ত ছিলেন। এদিকে কয়েক মাস ধরে মাহি রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে, আর স্বামী রাকিব কোথায় আছেন, তা কেউ জানেন না।

হঠাৎ করে স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে দুটি স্থিরচিত্র পোস্ট করেন মাহি। ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে মাহি সেই ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাশ আল্লাহ।’ এর ঠিক এক ঘণ্টা আগে একই স্থিরচিত্র পোস্ট করেন রাকিব সরকারও। মাহি ও রাকিবের কাছাকাছি সময় স্থিরচিত্র পোস্ট করা নিয়ে রহস্য তৈরি হয়েছে।

চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও রাজনীতিবিদ রাকিব সরকারের ঘনিষ্ঠজনদের কেউ কেউ জানিয়েছেন, তাঁরা দুজন এক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আবার কেউ বলছেন, তাঁরা আগে থেকেই এক ছিলেন, মাঝে শুধু সম্পর্কের অবণতি হয়েছে। এদিকে মন্তব্যের ঘরে কেউ লিখেছেন, ‘আবার সব আগের মতো হয়ে যাক।’ কেউ কেউ মাহির সঙ্গে স্বামী–সন্তানের স্থিরচিত্র দেখে ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে জানিয়েছেন অভিনন্দনও।

রাকিব সরকার ও মাহিয়া মাহি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র ক ব সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবদল কর্মী নিহত

বাগেরহাটের কচুয়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় জাহিদুল ইসলাম মিন্টু (৪৫) নামের এক যুবদল কর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাত সোয়া তিনটার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি কচুয়া উপজেলার শিবপুর গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর দুই স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

পুলিশ জানায়, দুই বিয়ের কারণে জাহিদুলের পারিবারিক অশান্তি চলছিল। সোমবার গভীর রাতে শিবপুর এলাকায় নিজ বাড়িতে প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে বাড়ির বাইরে থেকে ৮–১০ জন এসে জাহিদুলকে মারধর ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে নেন পরিবারের সদস্যরা। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে পৌঁছালে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাঢ়িপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সরদার রেজাউল হোসেন বলেন, ‘তিনি যুবদলের কর্মী ছিলেন। আমরা তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি এবং হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’

বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. শামীম হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। হত্যাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ শুরু করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ