বাসন্তীর সৌন্দর্যের রহস্য এবং আরও কিছু তথ্য
Published: 16th, October 2025 GMT
তিনি বলিউডের ড্রিম গার্ল। বিখ্যাত ছবি ‘শোলে’র বাসন্তী! শুধু সিনেমার পর্দায়ই নয়, ক্যামেরার পেছনে পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েও নিজেকে অন্যভাবে তুলে ধরেছিলেন হেমা। আর তারপর বড় পর্দা থেকে সোজা রাজনীতির আঙিনায়। সেখানেও উজ্জ্বল হেমা মালিনী। আজ ১৬ অক্টোবর তাঁর জন্মদিন। ১৯৪৮ সালের আজকের এই দিনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
হেমার এই জীবনযাত্রা মোটেই সহজ ছিল না। তিনি এমন এক অভিনেত্রী, যিনি পুরুষশাসিত বা নায়কশাসিত বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের আলাদা জায়গা করে নিয়েছিলেন। নায়কদের পাশাপাশি হেমাও ছিলেন বক্স অফিসের তুরুপের তাস। তিলে তিলে নিজের অবস্থান পোক্ত করেছেন তিনি। সংসার সামলিয়েছেন। ভারতের রাজনীতিতেও হেমা নিজেকে প্রমাণ করেছেন। নাচ, অভিনয়, সংসার কিংবা রাজনীতি, যখন যে অঙ্গনে মন দিয়েছেন, সেখানেই সফল হয়েছেন এই চিরসবুজ তারকা।
তামিল ছবি দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বলিউডে ‘শোলে’, ‘সীতা অওর গীতা’, ‘মিরা’, ‘কিনারা’, ‘সন্ন্যাসী’, ‘মেহবুবা’, ‘ড্রিম গার্ল’, ‘প্রেম নগর’, ‘খুশবু’র মতো ছবি দিয়েই প্রমাণ করেন তিনি ‘স্টার ম্যাটেরিয়াল’ কি না। অল্প সময়েই হয়ে ওঠেন সবার ‘ড্রিম গার্ল’।
মোট ১১ বার ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কারে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে মনোনয়ন পান। ২০০০ সালে তিনি পদ্মশ্রী সম্মাননা লাভ করেন।
ছোট্ট চরিত্র দিয়ে শুরু
ক্যারিয়ারের শুরুতে ‘তারকাসুলভ’ চেহারা নেই বলে তামিল পরিচালক সিভি শ্রীধরের সিনেমা থেকে বাদ পড়েছিলেন হেমা। পরে সেই চরিত্রে অভিনয় করেন জয়ললিতা। ১৯৬৫ সালে ‘পাণ্ডব বনবাসাম’ ছবির একটি ছোট্ট চরিত্রের মাধ্যমে প্রথম বলিউডে প্রবেশ। ১৯৬৮ সালে ‘স্বপ্নো কা সওদাগর’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মূল চরিত্রে রুপালি পর্দায় অভিষিক্ত হন। অবশ্য অনেক বাধা পেরোতে হয়েছে তাঁকে।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: চর ত র
এছাড়াও পড়ুন:
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার কমে ৪৬.৮৬ শতাংশ
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে দাঁড়িয়েছে ৪৬ দশমিক ৮৬ শতাংশে। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ৭০৭ জন শিক্ষার্থী।
গত বছর এই বোর্ডে পাসের হার ছিল ৭৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৭ হাজার ৯২২ জন শিক্ষার্থী।
আরো পড়ুন:
এইচএসসির ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর
দুই মাসের কম সময়ে এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: শিক্ষা উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. শামছুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের আওতায় ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলার মোট ৯৯ হাজার ৫৭২ জন শিক্ষার্থী এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৫৭ হাজার ৫২৪ জন ছাত্র এবং ৪২ হাজার ৫২ জন ছাত্রী।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মেয়েরা এবারো ছেলেদের চেয়ে ভালো করেছেন। এই বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৫৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ছেলেদের পাসের হার ৪২ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
গতবারের তুলনায় এবারের ফলাফলে বড় ধরনের অবনতি হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষকরা। তাদের অনেকেই মনে করছেন, নতুন পাঠ্যক্রম, পাঠ্যপুস্তকের জটিলতা ও মূল্যায়ন পদ্ধতির পরিবর্তন এ ফলাফলের পেছনে ভূমিকা রেখেছে।
ঢাকা/রুবেল/মাসুদ