2025-06-01@16:40:16 GMT
إجمالي نتائج البحث: 13

«মসজ দ ল আকস র»:

    হজরত ঈসা (আ.)-এর মাতা মরিয়ম (আ.) ছিলেন ইমরানের কন্যা। তাঁর মা হান্নাহ বিনতে ফাখরুজ ছিলেন অত্যন্ত পরহেজগার ও ইবাদতকারী। ইমরান ও হান্নাহ নিঃসন্তান ছিলেন। হান্নাহ একটি সন্তানের জন্য গভীরভাবে আকাঙ্ক্ষী ছিলেন এবং দিনরাত আল্লাহর কাছে সন্তান প্রার্থনা করতেন। তিনি মানত করেছিলেন, সন্তান জন্মালে তাঁকে মসজিদুল আকসার সেবায় উৎসর্গ করবেন। (আল-বিদায়া ওয়ান-নিহায়া, খণ্ড: ২)একদিন হান্নাহ একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। ততক্ষণে ইমরান মারা গিয়েছিলেন। সন্তানের নাম রাখা হলো মরিয়ম, যার সুরিয়ানি ভাষায় অর্থ ‘খাদেম’ বা ‘সেবক’। নামটি মানতের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল, তবে হান্নাহ দুশ্চিন্তায় পড়লেন, কীভাবে একটি মেয়ে মসজিদুল আকসার খাদেম হবে? আল্লাহ এই সন্তানকে মসজিদের জন্য কবুল করলেন। (ফাতহুল বারি, ৬/৩৬৫)সে সময় জাকারিয়া (আ.) ছিলেন বায়তুল মুকাদ্দাসের খাদেম। তাঁর তত্ত্বাবধানে মরিয়ম মসজিদের সেবায় যুক্ত হন। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মরিয়ম, আল্লাহ...
    জেরুজালেমে গতকাল সোমবার কট্টর ডানপন্থী ইসরায়েলিরা পবিত্র আল-আকসা মসজিদের প্রাঙ্গণ ও জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) একটি কার্যালয়ে আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে ঢুকে পড়েন। জেরুজালেম দিবস উপলক্ষে আয়োজিত মিছিল থেকে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় সেখানকার ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালানো হয়।জেরুজালেমের পুরোনো শহরের অলিগলি ও মুসলিম–অধ্যুষিত এলাকার ভেতর দিয়ে মিছিল করার সময় কিছু ইসরায়েলি ‘আরবদের মৃত্যু হোক’ ও ‘তোমাদের গ্রাম জ্বলে যাক’ বলে স্লোগান দেন।আল–জাজিরার সংবাদদাতা নিদা ইব্রাহিম বলেন, এই মিছিলের লক্ষ্য হলো শহরের ওপর ইসরায়েলি আধিপত্য জাহির করা। তিনি বলেন, বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়, জেরুজালেমের পুরোনো শহরের ভেতরে ইসরায়েলি নাগরিকেরা ফিলিস্তিনিদের দোকানে হামলা চালাচ্ছেন এবং তাঁদের দিকে বিভিন্ন বস্তু ছুড়ে মারছেন।১৯৬৭ সালে ইসরায়েল পূর্ব জেরুজালেম দখল করে। তখন থেকে শহরটি ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। প্রতিবছর ইসরায়েলে ২৬ মে জেরুজালেম দিবস হিসেবে...
    মসজিদটি মদিনা শহরের পশ্চিম প্রান্তে খালিদ বিন ওয়ালিদ সড়কে অবস্থিত কিবলাতাঈন মসজিদ, মানে দুই কেবলার মসজিদ। বনু সালামা অঞ্চলে হওয়ার সুবাদে এই মসজিদের প্রথম নাম ছিল ‘মসজিদে বনু সালামা’।মসজিদে কিবলাতাইন ইতিহাসের এক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী। এই মসজিদে নামাজ আদায়ের সময় কেবলা বদলের আদেশ দেওয়া হয়। নামাজ পড়তে দাঁড়িয়ে ওহি পাওয়ার পর নবীজি (সা.) মসজিদে আকসার দিক থেকে মুখ ঘুরিয়ে কাবামুখী হন এবং বাকি নামাজ শেষ করেন। প্রথমে কিবলা ছিল মসজিদে আকসা, সবাই সেদিকে ফিরে নামাজ পড়তেন। এ সময় পরে কাবা শরিফকে কিবলা নির্ধারণ করা হয়। তাই এই মসজিদকে দুই কেবলার মসজিদ বলে।মসজিদের ভেতরের মূল অংশ অক্ষত রেখে চারদিকে দালান করে মসজিদটি বাড়ানো হয়েছে। স্মৃতিস্বরূপ মসজিদুল আকসা বা বায়তুল মোকাদ্দাসের দিকের কেবলার জায়গাটি দুইতলা বরাবর রেখে দেওয়া হয়েছে।আরও পড়ুন মসজিদে নববি...
    জেরুজালেমে আল-আকসা মসজিদ ও গম্বুজ আল-সাখরাকে বোমা মেরে ধ্বংস করার হুমকি দেওয়া চরমপন্থি ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের বক্তব্যের কঠোর নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। একই সঙ্গে পবিত্র শনিবার উদযাপনের সময় খ্রিস্টানদের ওপর পুলিশি হামলারও নিন্দা জানিয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, পবিত্র শনিবারে জেরুজালেমে খ্রিস্টানদের গির্জায় প্রবেশে বাধা দেওয়া এবং তাদের ওপর শারীরিক হামলার যে ঘটনা ইসরায়েল ঘটিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা করে আমিরাত। বিবৃতিতে বলা হয়, এই ধরনের দমনমূলক কাজের ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে এবং এগুলো আরো উত্তেজনা ও অস্থিরতা তৈরি করছে। আমিরাত বলেছে, ইসলাম ও খ্রিস্টধর্মের সব পবিত্র স্থানের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি এবং আল-হারাম আল-শরিফ এলাকায় যেসব উসকানিমূলক ও গুরুতর লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটছে, তা বন্ধ করতে হবে। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষকে এই উত্তেজনা বন্ধ করার দায়িত্ব...
    এক হাজারের বেশি ইহুদি পুর্ণ্যার্থীকে আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। একই সময়ে একেকটি দলে ১৮০ জন ইহুদি পবিত্র স্থানটিতে ঢুকতে পারবেন। কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে মসজিদে প্রবেশে এটি সংখ্যার দিক থেকে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। ইসরায়েলের নিরাপত্তা বাহিনীর পাহারায় মসজিদ চত্বরে ইহুদিদের ঢুকতে দেখা যায়। ইহুদিদের কাছে এই স্থান ‘টেম্পল মাউন্ট’ নামে পরিচিত।এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ইসরায়েল একসঙ্গে ৩০ জনের বেশি ইসরায়েলি ইহুদিকে ঢুকতে না দেওয়ার পুরোনো নীতি থেকে থেকে সরে এসেছে। ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল এ স্থান দখল করে নেয়। এটি আন্তর্জাতিকভাবে দখলকৃত অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃত।আল-আকসা মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে রয়েছে ইসলামিক ওয়াক্‌ফ। সংস্থাটি জানায়, গত বুধবার ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি ইহুদি মসজিদ চত্বরে প্রবেশ করেন। গত সপ্তাহের সাপ্তাহিক ছুটি থেকেই ইহুদিদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ‘পাসওভারের’ ছুটি শুরু হয়। পাসওভারের ছুটি শুরুর...
    স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ সব সময় ফিলিস্তিনের নিপীড়িত ও নির্যাতিত জনগণের পাশে আছে। তাদের ন্যায্য দাবিকে বাংলাদেশ সব সময় সমর্থন করে আসছে। বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে; ন্যায় ও মানবতার পক্ষে। গত ১২ এপ্রিল ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি একাত্মতা প্রবেশ করে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ‘মার্চ ফর গাজা’ শীর্ষক সমাবেশ ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থন ও সংহতির বহিঃপ্রকাশ। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার অফিসকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘মার্চ ফর গাজা’ সমাবেশ, ফিলিস্তিন টিভির প্রতিনিধিদলের ঢাকা সফর, আল আকসা মসজিদের নামে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে স্মারক পাসপোর্ট ইস্যুসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন...
    দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমে অবস্থিত আল-আকসা মসজিদের কমপ্লেক্সে সোমবার (১৪ এপ্রিল) সাত শতাধিক অবৈধ ইসরায়েলি বসতিস্থাপনকারী তাণ্ডব চালিয়েছে। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে মিডল ইস্ট মনিটর। আজ সোমবারের এই হামলা ছিল ইহুদি ধর্মীয় উৎসব পাসওভারের দ্বিতীয় দিনের অংশ হিসেবে সংগঠিত তাণ্ডব। এক বিবৃতিতে জেরুজালেমের গভর্নরেট এই হামলার তথ্য নিশ্চিত করেছে। তারা জানিয়েছে, ইসরায়েলি পুলিশ বাহিনীর ভারী উপস্থিতিতে এই তাণ্ডব হয়েছে। ইহুদি বসতিরা সেখানে প্রবেশের সময় মসজিদের কমপ্লেক্সে ইসরায়েলি পুলিশ মোতায়েন ছিল।   আরো পড়ুন: গাজা সিটির একমাত্র সচল হাসপাতালে ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চোখের জলে ফিলিস্তিনিদের মুক্তি কামনায় ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সমাপ্ত এর আগের দিন রবিবারও (পাসওভারের প্রথম দিনে) প্রায় ৫০০ জন অবৈধ বসতি স্থাপনকারী একইভাবে আল-আকসায় প্রবেশ করে ও তাণ্ডব চালায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,...
    মানবাধিকার, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের ধ্বজাধারী যারা, তাদের হাতেই ফিলিস্তিনে জাতিগত নিধন, স্বাধীনতা হরণ ও গণতন্ত্রের সমাধি রচিত হচ্ছে। এই প্রহসন যেন সভ্যতার সঙ্গে উপহাস। আসলে এরা বর্ণচোরা মুনাফিক। ১৯১৭ সালে ইংরেজরা ফিলিস্তিনে অনুপ্রবেশ করে ও ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে এবং ইহুদিরা ফিলিস্তিনে স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপন করে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদীরা অন্যায়ভাবে মুসলমানদের ফিলিস্তিন ভূমিকে মুসলমান ও ইহুদিদের মধ্যে ভাগ করে দেয়। ১৯৪৮ সালের ১৫ মে বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে জায়নবাদী অবৈধ ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষিত হয়। তখন থেকে মুসলমানদের প্রতি ইহুদিদের জুলুম, নির্যাতন ও অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকে, যা আজও চলছে।১৯৬৭ সালে অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল ‘মসজিদুল আকসা’ জবরদখল করে। এর পর থেকে মুসলিম জনগণ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ সূচনা করে। ১৯৭৯ সাল থেকে ‘আল–আকসা’ মসজিদ মুক্তির লক্ষ্যে সমগ্র মুসলিম উম্মাহ প্রতিবছর...
    মসজিদুল আকসা বা আল কুদস ফিলিস্তিনের জেরুজালেমে অবস্থিত। এটি বায়তুল মুকাদ্দাস নামে পরিচিত। কুদস অর্থ পবিত্র। বায়তুল মুকাদ্দাস তথা মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত সম্মানিত। প্রিয় নবীজি (সা.) মিরাজের রাতে প্রথমে মসজিদুল হারাম (কাবা শরিফ) থেকে মসজিদুল আকসা তথা বায়তুল মুকাদ্দাস সফর করেন। (সুরা ইসরা, আয়াত ১)হজরত মুহাম্মদ (সা.) মিরাজ গমনের সময় মসজিদুল আকসায় সব নবী-রাসুলের ইমামতি করে নামাজ আদায় করেন। এতে তিনি ইমামুল আম্বিয়া (সব নবীর ইমাম) ও সাইয়্যিদুল মুরসালিন (সব রাসুলের নেতা) হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন। ফিলিস্তিনে বহু নবী-রাসুলের স্মৃতি রয়েছে, এর আশপাশে অনেক নবী-রাসুলের সমাধি রয়েছে। এটি দীর্ঘকালের ওহি অবতরণের স্থান, ইসলামের কেন্দ্র এবং ইসলামি সংস্কৃতির উৎসভূমি ও ইসলাম প্রচারের লালনক্ষেত্র। এই পবিত্র ভূমির ভালোবাসা প্রত্যেক মুমিনের হৃদয়ের গভীরে প্রোথিত রয়েছে।হজরত ইব্রাহিম (আ.) কর্তৃক কাবাঘর নির্মাণের ৪০...
    ‘আল কুদস’ ফিলিস্তিনের রাজধানী। এটা মুসলিমদের প্রিয় ভূখণ্ড। এখানে মসজিদে আকসা অবস্থিত, যা মুসলিমদের প্রথম কিবলা ও তৃতীয় পবিত্রতম স্থান। কোরআন মাজিদে এটিকে পবিত্র ও বরকতপূর্ণ ভূমি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। নবী-রাসুলদের মধ্যে ইব্রাহিম, মুসা, ঈসা (আ.)-সহ অনেকে এখানে প্রেরিত হন। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মিরাজের রজনীতে মসজিদে আকসায় ভ্রমণ করেন। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন: ‘পবিত্র মহিমাময় তিনি, যিনি তাঁর বান্দাকে রাতে ভ্রমণ করালেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত। যার আশপাশে আমি বরকত দান করেছি। যেন আমি তাঁকে আমার নিদর্শনাবলি দেখাতে পারি।’ সূরা ইসরা: ১ ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ থেকে ‘আল কুদস’ বা ফিলিস্তিনের পবিত্র নগরী এশিয়া ও আফ্রিকার সংযোগস্থলে অবস্থিত। এর গৌরবময় সভ্যতা, সোনালি ইতিহাস এবং ধর্মীয় লীলাভূমির কারণে এটি মুসলিম, খ্রিষ্টান, ইহুদি– সবার কাছে পবিত্র স্থান হিসেবে পরিগণিত। মুসলমানদের কাছে...
    রমজান মাসে জেরুজালেমের পুরাতন নগরীর আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা বিধিনিষেধ বাস্তবায়ন করছে ইসরায়েল। বৃহস্পতিবার এক অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ইসরায়েলি সরকারের মুখপাত্র ডেভিড মেনসার। খবর আনাদোলু এজেন্সির। গত বছর গাজার যুদ্ধ চলাকালে ইসরায়েল আল-আকসায় প্রবেশে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল, বিশেষ করে পশ্চিম তীর থেকে আসা ফিলিস্তিনিদের ক্ষেত্রে। ডেভিড মেনসার বলেন, জননিরাপত্তার স্বার্থে প্রতি বছরের মতোই স্বাভাবিক বিধিনিষেধ বলবৎ থাকবে। নিরাপত্তার অজুহাতে এবারও প্রবেশের বয়সসীমা নির্ধারণ করা হতে পারে। গত বছর শুধু ৫৫ বছরের বেশি বয়সী পুরুষ ও ৫০ বছরের বেশি বয়সী নারীদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। সেইসঙ্গে জেরুজালেমের পুরাতন শহরজুড়ে ইসরায়েলি পুলিশের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। এই বছরও সতর্কতা অবলম্বনের ইঙ্গিত দিয়ে মেনসার বলেন, সহিংসতা ও উসকানির যে কোনো চেষ্টাকে আমরা কঠোরভাবে প্রতিহত করব। তবে তিনি ঠিক কী...
    কুমিল্লার দেবিদ্বারে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে মসজিদে হামলার ঘটনায় আহত ইব্রাহীম খলিল (৫০) মারা গেছেন।  বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান তিনি। দেবিদ্বার থানার ওসি শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ এতথ্য নিশ্চিত করেছেন। আরো পড়ুন: ক্রিকেট খেলা নিয়ে দ্বন্দ্বে মসজিদে ঢুকে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ আরো পড়ুন: মাদক সেবনে নিষেধ করায় ২ যুবককে মারধর উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধ ৪ মারা যাওয়া ইব্রাহীম দেবিদ্বার পৌর এলাকার ফতেহাবাদ দক্ষিণপাড়ার মৃত হাসন আলীর ছেলে। তিনি ফতেহাবাদ বায়তুল আল আকসা জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। এলাকাবাসী জানান, প্রায় এক মাস আগে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে গ্রামের ছেলেদের মধ্যে বিরোধ হয়। ওই ঘটনার সূত্র ধরে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টার দিকে কান্দারপাড় এলাকার...
    ইসলামের এক গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন শবেমেরাজ। এটি ফার্সি শব্দ। শব অর্থ রাত, আর মেরাজ অর্থ ঊর্ধ্বারোহণ বা ঊর্ধ্বগমন। আরবিতে এ রাতকে বলা হয় ‘লাইলাতুল মেরাজ’; মহিমান্বিত রজনী। আল্লাহ পবিত্র কোরআনের সুরা বনি ইসরাইলের ১ আয়াতে এরশাদ করেন, পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতে ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চারদিকে আমি পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি। যাতে আমি তাঁকে কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দিই। নিশ্চয় তিনি পরম শ্রবণকারী ও দর্শনশীল।  ‘ইসরা’ অর্থ রাতে নিয়ে যাওয়া। মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত সফরকে ইসরা বলা হয়। আর সেখান থেকে আসমান পর্যন্ত যে সফর, তাই মেরাজ। মেরাজ সংঘটিত হয়েছিল নবুওয়াতের ১১তম বছরের ২৭ রজবে। তখন নবীজির (সা.) বয়স ৫১ বছর।  আল্লাহতায়ালা এরশাদ করেন: ‘শপথ নক্ষত্রের যখন তা বিলীন...
۱