আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। যথারীতি দলকে নেতৃত্ব দিবেন টেম্বা বাভুমা।

সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলেছিল প্রোটিয়ারা। এরপর তারা আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালও নিশ্চিত করেছে। এবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল খেলার চ্যালেঞ্জ সামনে রেখে দল ঘোষণা করলো তারা।

ইনজুরি থেকে ফিরে দলে জায়গা পেয়েছেন অ্যানরিখ নরকিয়া। সঙ্গে আছেন লুঙ্গি এনগিদিও। মার্কো জানসেন ও কাগিসু রাবাদাও আছেন দলে।

আরো পড়ুন:

পিএসএলে দল পেলেন রিশাদও

টস জিতে ব্যাটিংয়ে রংপুর

নতুন মুখ হিসেবে দলে আছেন টনি ডি জর্জি, রায়ান রিকেলটন, ট্রিস্টান স্টাবস ও উইয়ান মুল্ডার। এবারই তারা প্রথমবার আইসিসির ৫০ ওভারের কোনো ইভেন্টে খেলতে যাচ্ছেন।

২১ ফেব্রুয়ারি আফগানিস্তানের বিপক্ষের ম্যাচ দিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাঠে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়া ও ১ মার্চ ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হবে তারা।

দক্ষিণ আফ্রিকা দল:
টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), টনি ডি জর্জি, মার্কো জানসেন, হেনরিখ ক্ল্যাসেন, কেশব মহারাজ, এইডেন মার্করাম, ডেভিড মিলার, উইয়ান মুল্ডার, লুঙ্গি এনগিদি, অ্যানরিখ নরকিয়া, কাগিসু রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরেজ শামসি, ট্রিস্টান স্টাবস ও রাসি ফন ডের ডুসেন।

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

এছাড়াও পড়ুন:

মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা

সুনামগঞ্জে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় এক কৃষকের মরিচখেতে একটি তাজা গ্রেনেড পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করেছে।

পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের চালবন গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান তাঁর মরিচখেতে গিয়ে মাটি খোঁড়ার সময় ওই গ্রেনেড পান। বিষয়টি জানাজানি হলে উৎসুক লোকজন সেখানে ভিড় করেন। এরপর বিষয়টি বিশ্বম্ভরপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়।

বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মখলিছুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রেনেড সাদৃশ্য ওই বস্তু দেখতে পায়। এরপর সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় থাকা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ঘটনাটি জানানো হয়। আজ দুপুরে সেখান থেকে লেফটেন্যান্ট আল হোসাইনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল এসে প্রথমে এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। পরে সেটি নিষ্ক্রিয় করার উদ্যোগ নেন তাঁরা। নিষ্ক্রিয় করার সময় গ্রেনেডটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। চারপাশের মাটি গর্ত হয়ে যায়।

সেনা কর্মকর্তা আল হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, গ্রেনেডটি বিশ্বযুদ্ধ কিংবা মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কোনোভাবে আসতে পারে। এটি মাটির নিচে ১০০ বছরের কমবেশি সময়ে সক্রিয় থাকে। তিনি আরও বলেন, এলাকাবাসীর উচিত ছিল আগেই বিষয়টি সেনাবাহিনীকে জানানো। এটি বিস্ফোরিত হলে জানমালের অনেক ক্ষতি হতে পারত।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পানিতে ভাসছিল ২২ দিনের শিশুর মৃতদেহ, ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন মা
  • বাঁধন কাঁদলেন, কিন্তু কেন...
  • মামাত বোনকে ধর্ষণ-হত্যা করে নিখোঁজের গল্প সাজায় নয়ন: পুলিশ
  • আমাদের যত ঘুঘু 
  • বাউন্ডারি সীমানায় ক্যাচের নিয়ম পাল্টাচ্ছে এমসিসি
  • কমিটি নেই, সবাই নেতা
  • কোরবানির গরু কেনার আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নিতে ব্যবসায়ী জাকিরকে হত্যা করা হয়
  • শ্রীলঙ্কা পৌঁছেছেন মিরাজ-শান্তরা
  • পটুয়াখালীতে সৎমা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
  • মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা