নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় স্বাধীনতা দিবস নিয়ে রচনা লিখতে গিয়ে প্রথম স্বাধীনতার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নিয়ে ভাবতে শেখেন অরণ্য। তাই মাধ্যমিক পরীক্ষার পর থেকেই তিনি মন দেন স্বাধীনতার লক্ষ্য বাস্তবায়নে। এখন তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে পড়ছেন। অরণ্য ভেবে দেখেছেন– এখনকার তরুণ সমাজের একটা অংশ স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য থেকে অনেকখানি দূরে সরে গেছে। অনেকে জানেই না এর মাহাত্ম্য। সেই লক্ষ্যে অরণ্য তাঁর কয়েকজন সমবয়সী ও সমমনা বন্ধুকে নিয়ে কাজ করছেন তরুণদের মাঝে স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য, ইতিহাস জানানোর ব্যাপারে।
আহা স্বাধীনতা: সাধারণভাবে স্বাধীনতার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা যায়, দেশের কোনো শত্রু থাকবে না।
স্বাভাবিকভাবে কাজকর্ম করতে কেউ বাধা দেবে না। চলাফেরা, খাওয়া-দাওয়া, চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিতে থাকবে স্বাভাবিকতা। দেশের খেয়ে, দেশের পরে দেশের কোনো ক্ষতি করবে না কেউ। এসব যদি ঠিক থাকে, তাহলে বলা যেতে পারে, স্বাধীনতা ঠিক আছে। ভাবলে কি অবাক হতে হয় না যে, স্বাধীনতার এত বছর পেরিয়ে গেলেও বাংলাদেশিরা আজও পুরোপুরি পৌঁছতে পারেনি স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য, উদ্দেশ্যে? তবে একেবারেই যে পারেনি, তা না। সময়ে দেখা যায় তরুণরা ঠিকই সোচ্চার তাদের লক্ষ্যে!
জেগে আছি আমরা: জুলাই আন্দোলনের পর বিরাট এক পরিবর্তন দেখা গেছে প্রজন্মের তরুণদের মাঝে। এই প্রজন্মের মাঝে যে দেশপ্রেম সত্যি সত্যিই জেগে আছে সেটি বুঝতে আর বিশ্ববাসীর বাকি নেই। ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ।
নতুন দিনের স্বপ্ন: স্বাধীনতা মানে মাথা উঁচু করে মুক্ত বিহঙ্গের মতো দাঁড়ানো। নতুন দিনের স্বপ্ন দেখা। জীবনের নতুন স্লোগান। সুশৃঙ্খল, সুন্দর পথচলা। অসংখ্য তরুণ কাজ করে যাচ্ছেন। তারাই জাগিয়ে তুলবেন ভ্রান্তদের মনে প্রদীপ শিখা! n
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স ব ধ নত স ব ধ নত র
এছাড়াও পড়ুন:
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব
বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি
২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।
তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।
আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।
কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।
নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন