পররাষ্ট্র সচিবসহ সাবেক পাঁচ সচিবের অফিসার্স ক্লাবের সদস্যপদ স্থগিত
Published: 12th, May 2025 GMT
দুর্নীতি ও বিভিন্ন অনৈতিক অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিনসহ আরও পাঁচ সাবেক সচিবের সদস্যপদ স্থগিত করেছে অফিসার্স ক্লাব ঢাকা। সোমবার অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এ বি এম আব্দুস সাত্তার সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, অফিসার্স ক্লাবের ছয় সদস্যদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা চালু হওয়ায় এবং দুর্নীতি ও বিভিন্ন অনৈতিক অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকায় নৈতিক স্খলনজনিত কারণে তাঁদের ক্লাবের সদস্যপদ স্থগিত করা হলো।
পররাষ্ট্র সচিব ছাড়াও যাদের ক্লাবের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে তারা হলেন, সাবেক সচিব এম এ কাদের ও সিরাজুল হক খান, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ও পিএসসির সদস্য এস এম গোলাম ফারুক, দুদকের সাবেক কমিশনার জহিরুল হক, সাবেক সচিব ও নির্বাচন কমিশনার আনিসুর রহমান।
এ বি এম আব্দুস সাত্তার বলেন, দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়টি প্রমাণিত হওয়া ক্লাবের নিয়ম অনুযায়ী তাদের সদস্য পদ স্থগিত করা হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: অফ স র স ক ল ব
এছাড়াও পড়ুন:
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ চায় না বিকল্পধারা
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণ না করার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিকল্পধারা বাংলাদেশ। দলটি বলেছে, স্বল্প সময়ে এক কোটি প্রবাসী ভোটারের ভোট নিতে গিয়ে নির্বাচন কমিশনের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন আরও জটিল ও কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। এ কারণে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অহেতুক বিতর্ক এড়াতে প্রবাসী ভোটারদের ভোট দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত না করাটাই কমিশনের জন্য সমীচীন হবে।
সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর এক চিঠিতে বিকল্পধারা বাংলাদেশের নির্বাহী প্রেসিডেন্ট মেজর (অব.) আবদুল মান্নান এ আহ্বান জানান। নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে চিঠিটি হস্তান্তর করেন দলটির সহদপ্তর সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বুলু।
চিঠিতে বলা হয়, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের নাগরিকদের ভোটাধিকার প্রয়োগের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন বেশ তৎপরতা দেখাচ্ছে। বর্তমানে যেহেতু অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে এবং তাদের সমানে বড় চ্যালেঞ্জ একটি সুষ্ঠু ও অবাধ এবং সবার কাছে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন উপহার দেওয়া। কিন্তু এক কোটির ওপর প্রবাসী ভোটারের ভোট প্রদান নিশ্চিত করা সহজ হবে না। কারণ কোনো পদ্ধতিই বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা যাবে না। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর নতুন নির্বাচিত সরকার গঠনে জাতীয় নির্বাচন যেন কোনোভাবেই বিতর্কের সৃষ্টি না করে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। আমরা একটি শান্তিপূর্ণ দীর্ঘস্থায়ী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা চাই। এ জন্য কার্যকর বিতর্কহীন নির্বাচন হওয়া দরকার।