প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করছেন না বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা আমাদের সাথে থাকছেন। উনি বলেননি উনি পদত্যাগ করবেন। অন্য উপদেষ্টারাও থাকছেন। আমাদের যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, আমরা সে দায়িত্ব পালন করতে এসেছি।

বিস্তারিত আসছে

 

ঢাকা/হাসান/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট

এছাড়াও পড়ুন:

সুযোগ পেলে পর্দায় যৌনকর্মী হতেও রাজি: জিনাত

বলিউডের প্রবীণ অভিনেত্রী জিনাত আমান। ৬০ থেকে ৭০-এর দশকে বলিউডের অন্যতম শীর্ষ নায়িকাদের মধ্যে একজন ছিলেন তিনি। নায়িকা তো বটেই, খলনায়িকার চরিত্রেও দর্শকের কাছে আকর্ষণীয় ছিলেন তিনি। যারা ‘সত্যম শিবম সুন্দরম’ ছবিটি দেখেছেন তারা জিনাত আমনের সাহসীকথার কথা জানেন।

অভিনয়ের খাতিরে চরিত্রের জন্য তিনি কতটা সাহসী হতে পারেন- তা প্রমাণিত। এ রকম আরও সাহসী পদক্ষেপের কথা  সাম্প্রতিক একটি সাক্ষাৎকারে প্রকাশ্যে এনেছেন অভিনেত্রী।

ক্যারিয়ারের শুরুর সময় শাম্মি কাপুরের প্রথম পরিচালিত ‘মনোরঞ্জন’ সিনেমায় অভিনয় করেচিলেন জিনাত। এতে জিনাতকে দেখা গেছে যৌনকর্মীর ভূমিকায়। সাধারণত ক্যারিয়ারের শুরুতে এই ধরনের চরিত্রে অভিনয় করতে হুট করে কেউ রাজি হন না। কারণ, অভিনয় সফল হলেও গায়ে ট্যাগ লেগে যায়। একই ধরনের চরিত্র তখন পরপর আসতে থাকে। জিনাত কিন্তু এ সবের পরোয়া করেননি।

জিনাত আমান বলেন, ‘অভিনয়ের সুযোগ পেলে পর্দায় যৌনকর্মী হতেও রাজি।’

‘মনোরঞ্জন’ ছবিতে কিছু যৌনকর্মীর জীবন দেখিয়েছিলেন শাম্মি। অভিনেত্রীর দাবি, ‘সাধারণত, পর্দায় যৌনকর্মী মানেই যেন অত্যাচারিত, অবদমিত। এক উদারচেতা পুরুষ এসে তাকে উদ্ধার করবে- সেই আশায় পথ চেয়ে বসে থাকে সে। শাম্মির ছবিতে আমাদের কিন্তু সেভাবে দেখানো হয়নি। আমরা নিজেদের জীবনে ভীষণই খুশি ছিলাম।’

একদম ভিন্ন স্বাদের চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে চিন্তা করেননি তিনি। ক্যারিয়ারের শুরুতে শাম্মি তাকে এই সুযোগ দেওয়ায় আজীবন তিনি কৃতজ্ঞ পরিচালক-অভিনেতার প্রতি।

প্রসঙ্গত, ১৯৭০ ও ৮০-এর দশকে বলিউডের হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করা জিনাত আমন ১৯৭০ সালে মিস ইন্ডিয়া সুন্দরী প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানার আপ হন। একই বছরে মিস এশিয়া প্যাসিফিকে অংশ নিয়ে শিরোপা জয় করেন। সূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ