ত্রাণবাহী জাহাজ ম্যাডলিনের কিছু আরোহী আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েল ত্যাগ করতে পারেন। এক্সে দেওয়া ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে জানানো হয়, জাহাজটি থেকে আটক ১২ জন অধিকারকর্মীকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর উদ্দেশ্যে ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরে আনা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েল ত্যাগ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যাঁরা ইসরায়েল ত্যাগের নথিপত্রে স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানাবেন, তাঁদের ইসরায়েলি আইনের অধীন ইসরায়েলের বিচারিক কর্তৃপক্ষের সামনে হাজির করা হবে। তাঁদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে আদালতের অনুমোদন নেওয়া হবে।

আরও পড়ুনত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ নিজেদের বন্দরে নিয়ে গেছে ইসরায়েল৯ ঘণ্টা আগে

জাহাজটির আরোহীদের নিজ নিজ দেশের দূতাবাসের কর্মকর্তারা বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরে এসে তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

আন্তর্জাতিক অলাভজনক সংস্থা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি) পরিচালিত জাহাজটি ফিলিস্তিনের গাজার ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের জন্য ত্রাণ নিয়ে ইতালি থেকে রওনা করেছিল। জাহাজটিতে সুইডেনের পরিবেশবিষয়ক আন্দোলনকর্মী গ্রেটা থুনবার্গসহ ১২ জন অধিকারকর্মী ছিলেন।

স্থানীয় সময় গত রোববার মধ্যরাতে গাজা থেকে প্রায় ১৮৫ কিলোমিটার দূরে আন্তর্জাতিক জলসীমায় জাহাজটি আটকে দেয় ইসরায়েলের নৌবাহিনী। পরে অধিকারকর্মীসহ জাহাজটি ইসরায়েলের বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়।

আরও পড়ুনম্যাডলিন জাহাজ থেকে ভিডিওতে কী বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ ২২ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুনত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ দখলে নিয়েছে ইসরায়েল, আছেন গ্রেটাসহ ১২ মানবাধিকারকর্মী ০৯ জুন ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইসর য় ল ত য গ ইসর য় ল র ক রকর ম জ হ জট

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ