ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থেকে আটক ৬ অধিকারকর্মীকে ছাড়ল ইসরায়েল
Published: 13th, June 2025 GMT
ফিলিস্তিনের গাজা অভিমুখে যাওয়ার পথে ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থেকে আটক অধিকারকর্মীদের মধ্যে ছয়জনকে ৭২ ঘণ্টার বেশি সময় পর গতকাল বৃহস্পতিবার ছেড়ে দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক এক্স পোস্টে বলা হয়, ‘রিমা হাসানসহ “সেলফি ইয়টের” আরও ছয়জন যাত্রী ইসরায়েল থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন। বিদায় আপনাদের। ইসরায়েল ছাড়ার আগে একটি সেলফি তুলতে ভুলবেন না।’
আরও পড়ুনত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ নিজেদের বন্দরে নিয়ে গেছে ইসরায়েল০৯ জুন ২০২৫ওই পোস্টে ছয়জন অধিকারকর্মীর একটি ছবি জুড়ে দেওয়া হয়। ছবিতে তাঁদের উড়োজাহাজে বসে থাকতে দেখা যায়।
বৃহস্পতিবার ছাড়া পাওয়া ছয়জন হলেন—ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ফরাসি নাগরিক ও ইউরোপীয় পার্লামেন্ট সদস্য রিমা হাসান, তুরস্কের সুলাইব ওর্দু, নেদারল্যান্ডসের মার্কো ফন রেনেস, জার্মানির ইয়াসেমিন আচার, ব্রাজিলের থিয়াগো আভিলা এবং ফ্রান্সের রিভা ভিয়া।
এর আগে ইসরায়েলের মানবাধিকার সংগঠন আদালাহ জানায়, ৭২ ঘণ্টার বেশি সময় আটক রাখার পর ওই ছয়জন অধিকারকর্মীকে বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনফ্রান্সগামী উড়োজাহাজে চড়ে ইসরায়েল ছাড়লেন গ্রেটা থুনবার্গ১০ জুন ২০২৫আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে ‘ম্যাডলিন’ জাহাজটিকে ইসরায়েলের আশদাদ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইসর য় ল
এছাড়াও পড়ুন:
রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে সাবেক অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা
এলইডি বিলবোর্ড স্থাপনকে কেন্দ্র করে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারের প্রায় ২৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে একটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় আসামি করা হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব খান মোহাম্মদ বিলালসহ ছয়জনকে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে মামলার অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংস্থাটির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন চাকরিচ্যুত সাবেক উপপ্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী সরদার, টিসিএল অপটোইলেকট্রনিকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আখতার হামিদ খান, বেস্টওয়ানের মালিক মোসা. মমতাজ বেগম, বৈশাখী ট্রেডার্সের মালিক মো. গাফ্ফার ইলাহী ও জি-টেকের মালিক সুলতানা দিল আফরোজা।
দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশ করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। বিলবোর্ড স্থাপনের অনুমোদন ও রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে নিয়মকানুন উপেক্ষা করে নির্বাচিত কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়। এতে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়।