রাজধানী ঢাকার ৫৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ বহুতল ভবনে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে। গত বছর মে মাসে প্রকাশিত জরিপে এই হার ছিল ৪২ শতাংশ। এক বছরে বহুতল ভবনে এডিস মশার লার্ভা বেড়েছে ১৬ শতাংশ।

বুধবার বিকেলে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে আইইডিসিআরের অডিটোরিয়ামে ডেঙ্গু রোগের বাহকের কীটতাত্বিক জরিপে (২০২৪-২০২৫) এই তথ্য উঠে এসেছে। আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ডা.

তাহমিনা শিরীন জরিপের তথ্য তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের ৪১ ও ৩১টি ওয়ার্ডে মশার ঘনত্ব নির্দিষ্ট সূচকের চেয়ে বেশি যা ডেঙ্গু রোগের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে ১৩টি ওয়ার্ড সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে।

ঝিনাইদাহ, মাগুরায় এডিস মশার ঘনত্ব বেশি 
ডা. তাহমিনা শিরীন বলেন, ঢাকার বাইরে ঝিনাইদহ, মাগুরা, পটুয়াখালী ও পিরোজপুরে এডিস মশার লার্ভার উপস্থিতি বেশি। 
জিনাইদহ শহর এলাকায় এডিসের জরিপের তথ্য অনুসারে ২৭০টা বাড়ি পরিদর্শন করে ৫৪টি এডিসের লার্ভার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। ঝিনাইদহে ব্রুটো ইনডেক্স ৬০ পাওয়া গেছে, যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। পিরোজপুর ও মাগুরায় ১০০ শতাংশ ভেক্টর এডিস অ্যালবোপেক্টাস। প্লাস্টিক ড্রাম, প্লাটিক বাস্কেট, দইয়ের খালি পাত্রে লার্ভার উপস্থিতি বেশি পাওয়া গেছে।
 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ড এসস স ড এনস স

এছাড়াও পড়ুন:

পলিটিশিয়ান, ইঞ্জিনিয়ার বা আর্কিটেক্টের চেয়ে দেশ অনেক বড়

ছবি: নাসির আলী মামুন, ফটোজিয়াম

সম্পর্কিত নিবন্ধ