মেটার পারসোনাল সুপারইনটেলিজেন্স কী, কীভাবে কাজ করবে
Published: 1st, August 2025 GMT
‘পারসোনাল সুপারইনটেলিজেন্স’ তৈরি করছে মেটা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর এই সুবিধা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য স্বতন্ত্রভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ। এক ভিডিও বার্তায় জাকারবার্গ বলেন, ‘আমরা এমন একটি এআই প্রযুক্তি তৈরি করতে চাই, যা ব্যবহারকারীকে নিজের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে। তিনি যা তৈরি করতে চান, যে অভিজ্ঞতা নিতে চান, যেভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে চান, এই এআই সেভাবেই তার সঙ্গে থাকবে।’
বর্তমানে অনেক প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এমন এআই প্রযুক্তি তৈরির পথে হাঁটছে, যেখানে একটি কেন্দ্রীভূত এআই সিস্টেম সব কাজ করে দেবে। কিন্তু মেটার অবস্থান সম্পূর্ণ ভিন্ন। এ বিষয়ে জাকারবার্গ বলেন, ‘মানুষের নিজস্ব স্বপ্ন ও লক্ষ্য পূরণ করার মধ্য দিয়েই আমরা সমাজ হিসেবে অগ্রগতি অর্জন করেছি। বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য কিংবা সমৃদ্ধি সবখানেই এর ছাপ রয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধারা বজায় রাখা জরুরি। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের চেনে, আমাদের লক্ষ্য বোঝে এবং তা অর্জনে সরাসরি সহায়তা করে এমন এআই ভবিষ্যতে সবচেয়ে কার্যকর হবে।’
ভবিষ্যতে প্রযুক্তি ব্যবহারের ধরনেও বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে বলে মনে করেন জাকারবার্গ। তাঁর মতে, ভবিষ্যতে মানুষ প্রচলিত সফটওয়্যারে কম ব্যবহার করবে। এর তুলনায় আরও বেশি সময় দেবে সৃজনশীলতা ও মানুষের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার কাজে। সেই লক্ষ্যে মেটা এমন যন্ত্র তৈরি করছে, যা ব্যবহারকারীর সঙ্গে সারাক্ষণ যুক্ত থাকবে এবং আশপাশের পরিবেশ বুঝে কাজ করতে পারবে।
মেটার তথ্যমতে, ব্যক্তির প্রয়োজন ও মূল্যবোধ অনুযায়ী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের সুযোগ দিতেই পারসোনাল সুপারইনটেলিজেন্স তৈরি করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে মানুষ শুধু প্রযুক্তির সুবিধাভোগী না হয়ে সক্রিয়ভাবে এআই ব্যবহার করবে। এ জন্য প্রযুক্তিকে আরও ব্যক্তিগত, প্রসঙ্গভিত্তিক ও দৈনন্দিন কাজের উপযোগী করে গড়ে তুলতে কাজ করছে মেটা।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: জ ক রব র গ ব যবহ র লক ষ য ক জ কর
এছাড়াও পড়ুন:
মেটার পারসোনাল সুপারইনটেলিজেন্স কী, কীভাবে কাজ করবে
‘পারসোনাল সুপারইনটেলিজেন্স’ তৈরি করছে মেটা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর এই সুবিধা প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য স্বতন্ত্রভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ। এক ভিডিও বার্তায় জাকারবার্গ বলেন, ‘আমরা এমন একটি এআই প্রযুক্তি তৈরি করতে চাই, যা ব্যবহারকারীকে নিজের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে। তিনি যা তৈরি করতে চান, যে অভিজ্ঞতা নিতে চান, যেভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে চান, এই এআই সেভাবেই তার সঙ্গে থাকবে।’
বর্তমানে অনেক প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান এমন এআই প্রযুক্তি তৈরির পথে হাঁটছে, যেখানে একটি কেন্দ্রীভূত এআই সিস্টেম সব কাজ করে দেবে। কিন্তু মেটার অবস্থান সম্পূর্ণ ভিন্ন। এ বিষয়ে জাকারবার্গ বলেন, ‘মানুষের নিজস্ব স্বপ্ন ও লক্ষ্য পূরণ করার মধ্য দিয়েই আমরা সমাজ হিসেবে অগ্রগতি অর্জন করেছি। বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য কিংবা সমৃদ্ধি সবখানেই এর ছাপ রয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধারা বজায় রাখা জরুরি। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের চেনে, আমাদের লক্ষ্য বোঝে এবং তা অর্জনে সরাসরি সহায়তা করে এমন এআই ভবিষ্যতে সবচেয়ে কার্যকর হবে।’
ভবিষ্যতে প্রযুক্তি ব্যবহারের ধরনেও বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে বলে মনে করেন জাকারবার্গ। তাঁর মতে, ভবিষ্যতে মানুষ প্রচলিত সফটওয়্যারে কম ব্যবহার করবে। এর তুলনায় আরও বেশি সময় দেবে সৃজনশীলতা ও মানুষের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার কাজে। সেই লক্ষ্যে মেটা এমন যন্ত্র তৈরি করছে, যা ব্যবহারকারীর সঙ্গে সারাক্ষণ যুক্ত থাকবে এবং আশপাশের পরিবেশ বুঝে কাজ করতে পারবে।
মেটার তথ্যমতে, ব্যক্তির প্রয়োজন ও মূল্যবোধ অনুযায়ী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের সুযোগ দিতেই পারসোনাল সুপারইনটেলিজেন্স তৈরি করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে মানুষ শুধু প্রযুক্তির সুবিধাভোগী না হয়ে সক্রিয়ভাবে এআই ব্যবহার করবে। এ জন্য প্রযুক্তিকে আরও ব্যক্তিগত, প্রসঙ্গভিত্তিক ও দৈনন্দিন কাজের উপযোগী করে গড়ে তুলতে কাজ করছে মেটা।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া