বাংলাদেশসহ এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ১৪ দেশে এইচবিও ম্যাক্স চালুর ঘোষণা দিয়েছে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারি।

আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে দর্শকেরা দেখতে পাবেন এইচবিও ম্যাক্সের স্ট্রিমিং সেবা। বাকি দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্রুনেই, কম্বোডিয়া, লাওস, ম্যাকাও, মঙ্গোলিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা।

স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটিতে দর্শকেরা উপভোগ করতে পারবেন ‘হ্যারি পটার’, ‘হাউস অব দ্য ড্রাগন’, ‘দ্য লাস্ট অব আস’, ‘আ মাইনক্রাফট মুভি’, ‘সুপারম্যান’সহ এইচবিও ও ম্যাক্স অরিজিনালস এবং ওয়ার্নার ব্রাদার্সের ব্লকবাস্টার সব কনটেন্ট। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

আরও পড়ুনকোন সিনেমায় জুটি হলেন সেই দীঘি ও এইচবিও সিরিজের সুদীপ০৭ আগস্ট ২০২৩

ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির গ্লোবাল স্ট্রিমিং ও গেমসের প্রধান নির্বাহী ও প্রেসিডেন্ট জেবি পেরেট বলেন, ‘এ বছরের শুরুতে অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপে সফলভাবে সেবা উন্মোচনের ধারাবাহিকতায় এইচবিও ম্যাক্সের বিশ্বজুড়ে আরও বেশি গ্রাহকদের জন্য অনন্য বিনোদন অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে বৈশ্বিকভাবে নিজেদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করে যাচ্ছে।’

জেবি পেরেট বলেন, বছরের শেষ নাগাদ ১০০টির বেশি দেশে এইচবিও ম্যাক্সের স্ট্রিমিং সেবা উপভোগ করা যাবে এবং ২০২৬ সালে জার্মানি, ইতালি ও যুক্তরাজ্যেও সেবা উন্মোচন করা হবে।

এইচবিও ম্যাক্সে এইচবিওর কনটেন্ট, হ্যারি পটার, ডিসি ইউনিভার্স, কার্টুন নেটওয়ার্ক, ম্যাক্স অরিজিনালস ও হলিউডের জনপ্রিয় সব সিনেমা রয়েছে। সঙ্গে আরও থাকছে ডিসকভারি, টিএলসি, এএফএন, ফুড নেটওয়ার্ক, আইডি* এবং এইচজিটিভির নির্বাচিত কনটেন্ট।

বাংলাদেশের দর্শকের জন্য এইচবিও ম্যাক্স উন্মোচনের কিছুদিন পরেই এইচবিওর নতুন অরিজিনাল সিরিজ ‘ইট: ওয়েলকাম টু ডেরি’।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এইচব ও ম য ক স

এছাড়াও পড়ুন:

নগ্নতা, প্লাস্টিক সার্জারি থেকে বিজ্ঞাপন, বারবার বিতর্কে সিডনি

সিডনি সুইনি মানেই যেন আলোচনা। কখনো তাঁর পর্দার নগ্ন দৃশ্য নিয়ে বিতর্ক হয়, কখনো আবার জিনসের বিজ্ঞাপন করে সমালোচনার মুখে পড়েন। নতুন সিনেমা ‘ক্রিস্টি’র প্রচার উপলক্ষে চলচ্চিত্রবিষয়ক মার্কিন সাময়িকী ভ্যারাইটিকে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন অভিনেত্রী। কথা বলেছেন নিজের ক্যারিয়ারসহ নানা প্রসঙ্গে।

মন সময় গেছে যখন সপ্তাহে ৫ থেকে ১০টি অডিশন দিতাম, একটা থেকেও ডাক পেতাম না। তবে আপনার যদি বিকল্প পরিকল্পনা তৈরি থাকে, ব্যর্থতায় ভয় পাবেন না। তাই আমি হাল না ছেড়ে চেষ্টা চালিয়ে গেছি।সিডনি সুইনি

‘ইউফোরিয়া’ দিয়ে আলোচনায়
প্রায় এক যুগের ক্যারিয়ার হলেও সিডনি সুইনি আলোচনায় এসেছেন বছর পাঁচেক হলো। এইচবিওর সিরিজ ‘ইউফোরিয়া’ তাঁর ক্যারিয়ারের গতিপথ বদলে দেয়। একই প্ল্যাটফর্মের আরেক সিরিজ ‘দ্য হোয়াইট লোটাস’ তাঁর পরিচিতি আরও বাড়িয়ে দেয়। তবে সিরিজে অভিনীত চরিত্র, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ছবি, বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে করা মন্তব্য নিয়ে বরাবরই সমালোচনা ও বিদ্রূপের শিকার হন ২৫ বছর বয়সী অভিনেত্রী। ভ্যারাইটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সিডনি জানিয়েছেন নিজের ক্যারিয়ার ও জীবন নিয়ে নতুন উপলব্ধির কথা। সিডনি জানান, বিনোদন দুনিয়া নিয়ে এখন তাঁর ধারণা আগের চেয়ে অনেক পরিষ্কার। তিনি বলেন, ‘আমি নিজের শক্তির জায়গা খুঁজে পেয়েছি। প্রতিদিন যা করি, তা থেকে শেখার চেষ্টা করি, মাথা খাটাই। এভাবে নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে।’

জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা সাফল্যের হাতিয়ার, এই প্রচলিত প্রবাদের গুরুত্বও ভালোভাবেই বুঝেছেন সিডনি, ‘জ্ঞানই আসল শক্তি। এটা বোঝার পর নিজেকে অনেক স্বাধীন আর আত্মবিশ্বাসী মনে হয়। এ জন্য আমি “ইউফোরিয়া”র চরিত্রটিকে কৃতিত্ব দেব। চরিত্রটিতে অভিনয় করতে গিয়ে আমার ভাবনায় বদল এসেছে।’

‘ইউফোরিয়া’ সিরিজে সিডনি সুইনি। এইচবিও

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পরিবেশবান্ধব ‘গ্রিন বিল্ডিং’ নির্মাণ এখন সময়ের দাবি: পরিবেশ উপদেষ্টা
  • নগ্নতা, প্লাস্টিক সার্জারি থেকে বিজ্ঞাপন, বারবার বিতর্কে সিডনি